বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট ২০২৫, ১৩ ভাদ্র ১৪৩২

এক প্রতিভাবান নির্মাতার ট্র্যাজিক জীবন

কালবেলা ডেস্ক
প্রকাশ : ০৬ জুলাই ২০২৫, ০১:১৫ পিএম
আপডেট : ০৬ জুলাই ২০২৫, ০১:২৩ পিএম
ভারতের কিংবদন্তি চলচ্চিত্র নির্মাতা গুরু দত্ত। ছবি : সংগৃহীত
ভারতের কিংবদন্তি চলচ্চিত্র নির্মাতা গুরু দত্ত। ছবি : সংগৃহীত

মাত্র ৩৯ বছর বয়সে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান ভারতের কিংবদন্তি চলচ্চিত্র নির্মাতা গুরু দত্ত। ১৯৬৪ সালে তার অকালমৃত্যু ভারতীয় চলচ্চিত্রে এক অপূরণীয় ক্ষতি হিসেবে বিবেচিত। কিন্তু ‌‘পিয়াসা’, ‘কাগজ কে ফুল’-এর মতো কালজয়ী চলচ্চিত্রের নির্মাতা হিসেবে তিনি আজও দর্শকের হৃদয়ে জীবিত।

আসছে সপ্তাহে এই নির্মাতার জন্মশতবার্ষিকী। ১৯২৫ সালের ৯ জুলাই কর্ণাটকের এক মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম নেওয়া গুরু দত্তের প্রকৃত নাম ছিল বসন্ত কুমার শিবশঙ্কর পাড়ুকোন। তার শৈশব কেটেছে অভাব আর পারিবারিক অশান্তির মধ্যেই। পরবর্তী সময়ে পরিবারসহ পশ্চিমবঙ্গে চলে আসার পর তিনি বাঙালি সংস্কৃতির গভীর প্রভাবে বেড়ে ওঠেন, যা তার চলচ্চিত্রে গভীর ছাপ রেখে যায়।

চলচ্চিত্র জগতে তার পথচলা শুরু হয় কোরিওগ্রাফার হিসেবে। পাশাপাশি তিনি টেলিফোন অপারেটরের কাজও করেছেন জীবিকা নির্বাহের জন্য। ১৯৪০-এর দশকের রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতা তার মনোজগতে গভীর প্রভাব ফেলে। সে সময়েই তিনি লিখেছিলেন কশমকশ, যা এক শিল্পীর সমাজবিমুখতা ও হতাশার গল্প। এই ভাবনা থেকেই পরবর্তী সময়ে জন্ম নেয় তার মাস্টারপিস হিন্দি ড্রামা ফিল্ম `পিয়াসা'।

বন্ধুত্ব, প্রেম ও চলচ্চিত্রজগতের উত্থান

গুরু দত্তের চলচ্চিত্রজগতে প্রবেশে বড় ভূমিকা রাখেন তার বন্ধু অভিনেতা দেব আনন্দ। ১৯৫১ সালে দেব আনন্দের প্রযোজনায় ‘বাজি’ ছবির মাধ্যমে পরিচালনায় অভিষেক ঘটে তার। এরপর তার জীবনেই আসে প্রেম। কণ্ঠশিল্পী গীতা রায়ের সঙ্গে তার পরিচয় ও পরবর্তী সময়ে বিয়ে হয়।

স্ত্রী কণ্ঠশিল্পী গীতা রায়ের সঙ্গে কিংবদন্তি চলচ্চিত্র নির্মাতা গুরু দত্ত।

নিজস্ব প্রযোজনা সংস্থা খোলার পর গুরু দত্ত ‘আর পার’, ‘মিস্টার অ্যান্ড মিসেস ৫৫’-এর মতো জনপ্রিয় ছবি নির্মাণ করেন, যেখানে তিনি নিজেই অভিনয় করেন। কিন্তু তার দৃষ্টিভঙ্গি কেবল বাণিজ্যিক সাফল্যে সীমাবদ্ধ ছিল না। তিনি চেয়েছিলেন সিনেমাকে একটি গভীর, মানবিক শিল্পরূপ দিতে- যেখানে আত্মঅন্বেষণ, বেদনা ও সমাজের মুখোমুখি হওয়ার সাহস থাকবে।

পিয়াসা: নিঃসঙ্গতার প্রতিচ্ছবি

১৯৫৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত পিয়াসা একটি কবি-চরিত্রের গল্প। সমাজের ভোগবাদী মনোভাব ও অসংবেদনশীলতার বিরুদ্ধে নিজের পরিচয় ও মূল্য খুঁজে ফিরে সেই কবি। টাইম ম্যাগাজিন পিয়াসাকে ২০ শতকের সেরা ১০০ সিনেমার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে। এটিই একমাত্র হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র যেটি এই সম্মান পেয়েছে।

তার বোন ললিতা লাজমি বলেন, `পিয়াসা ছিল তার স্বপ্নের ছবি। এই সিনেমা নিয়ে তিনি ছিলেন অতি আবেগপ্রবণ ও পারফেকশনিস্ট।' নির্মাণের সময় তিনি বারবার চিত্রনাট্য ও ক্যামেরা সেটিংসে পরিবর্তন আনতেন। শেষ দৃশ্যটি পর্যন্ত তিনি ১০৪ বার শুট করেছিলেন।

এই পারফেকশনিস্ট হওয়ার চাপ ও সংবেদনশীলতা ধীরে ধীরে গুরু দত্তকে মানসিকভাবে ক্ষতবিক্ষত করে তোলে। ঘুমহীনতা, মদপান ও ঘুমের ওষুধের ওপর নির্ভরশীলতা তাকে আরও নিঃসঙ্গ করে তোলে।

নির্মম পরিণতি

গুরু দত্তের মৃত্যুটি অনেকটাই রহস্যাবৃত তা আত্মহত্যা, দুর্ঘটনা না কেবলমাত্র অতিরিক্ত ওষুধ সেবনের ফল, তা আজও স্পষ্ট নয়। তবে এটা স্পষ্ট, তিনি একাই লড়াই করে গেছেন নিজের অন্তর্জগতের সঙ্গে, আর সেই সংগ্রামের রেশ থেকে জন্ম নিয়েছে তার অনবদ্য সব সৃষ্টি। আজ, এক শতাব্দী পরেও তার সিনেমা নতুন প্রজন্মের চোখে জীবন্ত হয়ে ওঠে। কারণ সেগুলো কেবল সময়ের কথা নয়, বরং এক চিরন্তন মানবিক যন্ত্রণার গল্প।

মন্তব্য করুন

কাঁদতে কাঁদতে মুম্বাই ছাড়লেন নোরা
বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী নোরা ফাতেহি কাঁদতে কাঁদতে বিমানবন্দর ছাড়লেন। রবিবার (৬ জুলাই) সন্ধ্যায় কাঁদতে কাঁদতে মুম্বাই বিমানবন্দর ছাড়তে দেখা যায় তাকে। এ সময় কালো পোশাক ও  কালো সানগ্লাস পরে নিজের অশ্রু আড়াল করার চেষ্টা করছিলেন, যা উপস্থিত পাপারাজ্জিদের ক্যামেরায় ধরা পড়ে। খবর : মিন্ট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে দেখা গেছে, পাপারাজ্জিদের এড়িয়ে দ্রুত বিমানবন্দরের প্রবেশদ্বারের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন নোরা। এ সময় এক ভক্ত সেলফি চাইলে সেটিও উপেক্ষা করেন নোরা। ধারণা করা হচ্ছে, তিনি দেশের বাইরে যাচ্ছিলেন। সাধারণত নোরাকে গণমাধ্যমের সামনে হাসিমুখে দেখা যায়, কিন্তু এদিন তার মুখে ছিল শুধুই বিষাদ। এই অস্বাভাবিক আচরণ দেখে ভক্তদের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। ভিডিওর নিচে এক ভক্ত লিখেছেন, ‘তিনি কাঁদছেন কেন?” আরেকজন লিখেছেন, ‘তিনি মানুষ, তারও অনুভূতি আছে। জানি না কী হয়েছে, তবে দয়া করে কেউ তাকে বিচার করবেন না।” আরেকজন মন্তব্য করেন, ‘দয়া করে ট্রল করা বন্ধ করুন। তার খুব কাছের কেউ মারা গেছেন। তিনি দ্রুত সেখানে পৌঁছানোর চেষ্টা করছেন। একটু সম্মান দেখান।’ নোরা যদিও এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানাননি, তবে নিজের ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে লিখেছিলেন, ‘ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।’ কারও মৃত্যুর খবরে ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা এটি বলে থাকেন।
কাঁদতে কাঁদতে মুম্বাই ছাড়লেন নোরা
কার্তিকের কপালেও কি সুশান্তের পরিণতি, অমলের আশঙ্কায় তোলপাড় বি-টাউন
বলিউড মানেই কি শুধু গ্ল্যামার আর আলোর ঝলকানি? নাকি এর গভীরে লুকিয়ে আছে অন্ধকার এক জগৎ, যেখানে প্রতিভার কদর নেই, আছে শুধু চক্রান্ত আর ষড়যন্ত্র? সম্প্রতি সংগীতশিল্পী অমল মালিকের একটি মন্তব্য সেই প্রশ্নই নতুন করে তুলে ধরেছে। বলিউডে স্বজনপোষণ এবং বহিরাগতদের প্রতি বৈষম্যের অভিযোগ পুরোনো। কিন্তু এবার অমল মালিক যা বলেছেন, তাতে কার্তিক আরিয়ানের ভক্তরা রীতিমতো উদ্বেগে। বলিউডে নিজের মেধা আর পরিশ্রমে এক সুদৃঢ় স্থান করে নিয়েছেন অভিনেতা কার্তিক আরিয়ান। কোনো গডফাদার ছাড়াই, নিজের ক্যারিশমা আর অভিনয়ের জোরে তিনি আজ তরুণ প্রজন্মের অন্যতম জনপ্রিয় মুখ। তবে এই সাফল্যই কি এখন তার জন্য বুমেরাং হয়ে দাঁড়িয়েছে? জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী অমল মালিকের সাম্প্রতিক মন্তব্যে এমনই আশঙ্কার মেঘ দানা বাঁধছে বলিউডের আকাশে। ভারতীয় গণমাধ্যমে অমল মালিক বলেন, ‘এই জগতের আসল রূপ মানুষের কাছে এখন অনেকটাই পরিষ্কার। এই জগৎ এতই অন্ধকার, একজন মানুষের জীবনটাই থাকল না। সুশান্ত সিং রাজপুত এই অন্ধকার জগৎটাকে সামাল দিয়ে উঠতে পারেননি। কেউ বলে তিনি আত্মঘাতী হয়েছেন, কেউ বলে তাকে খুন করা হয়েছে। যেটাই হোক, মানুষটা তো চলে গেলেন!’ অমলের অভিযোগ, কার্তিকের ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তা নাকি বলিউডের প্রভাবশালী মহলের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তার মতে, এই নায়ককে এখন থেকেই সরিয়ে দেওয়ার জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন বেশ কিছু প্রভাবশালী অভিনেতা ও প্রযোজক। ঠিক যেমনটা ঘটেছিল প্রয়াত অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুতের ক্ষেত্রে। তিনি বলেন, এই জগতের জন্যই ওর (সুশান্তের) মন ও আত্মায় প্রভাব পড়েছিল। কিছু লোকজন ওর মনোবল ভেঙে দিয়েছিল নিশ্চয়ই। ‘এই ছেলেটাকে ধ্বংস করে দিতে হবে’, সুশান্তের ক্ষেত্রে এমনই ষড়যন্ত্র করেছিলেন বড় প্রযোজকেরা। অমল আরও বলেন, সুশান্তের মৃত্যুর পর বলিউডের ওপর থেকে সাধারণ মানুষের আস্থা অনেকটাই কমে গেছে। তার মতে, সুশান্তের সঙ্গে যারা ষড়যন্ত্র করেছিল, তারা এখন সব হারাচ্ছে। কিন্তু একই ধরনের ষড়যন্ত্র নাকি পরোক্ষভাবে করা হচ্ছে কার্তিকের সঙ্গেও। কারণ কার্তিকও সুশান্তের মতোই অনেক প্রতিকূলতা পেরিয়ে, নিজের চেষ্টায় এই জায়গায় এসেছেন। ২০২০ সালের ১৪ জুন সুশান্ত সিং রাজপুতের রহস্যজনক মৃত্যু আজও এক অমীমাংসিত প্রশ্ন। আর তাই, অমল মালিকের এই শঙ্কা নতুন করে ভাবিয়ে তুলেছে কার্তিক আরিয়ানের অগণিত ভক্তকে। এটি কি শুধুই একটি আশঙ্কা, নাকি বলিউডের আরও একটি অন্ধকার অধ্যায়ের শুরু হতে চলেছে, সেদিকেই তাকিয়ে এখন গোটা বলিউড এবং তার অনুরাগীরা।
কার্তিকের কপালেও কি সুশান্তের পরিণতি, অমলের আশঙ্কায় তোলপাড় বি-টাউন
১৪ বছর পর বলিউডে ফিরছেন সেলিনা জেটলি
দীর্ঘ ১৪ বছরের বিরতি ভেঙে আবারও বলিউডে ফিরছেন এক সময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী সেলিনা জেটলি। সংসার এবং সন্তানদের সময় দিতে গিয়ে অভিনয় থেকে দূরে থাকলেও, বলিউডের প্রতি তার ভালোবাসা এতটুকুও কমেনি। আর এবার তার প্রত্যাবর্তনের খবরে সরগরম পুরো বলিউড পাড়া, বিশেষ করে নেটদুনিয়ায় এই নিয়ে চলছে ব্যাপক আলোচনা। সেলিনার কামব্যাক নিয়ে ভক্তদের কৌতূহলের শেষ নেই। কবে, কোন ছবিতে দেখা যাবে তাকে? কার বিপরীতে তিনি অভিনয় করবেন? এমন সব প্রশ্ন এখন ঘুরপাক খাচ্ছে সবার মনে। যদিও এসব প্রশ্নের সুনির্দিষ্ট উত্তর এখনো মেলেনি, তবে সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় সেলিনার একটি পোস্ট জল্পনা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। একজন অনুরাগী সরাসরি প্রশ্ন করেছিলেন, ‘কবে আপনাকে পর্দায় দেখা যাবে?’ উত্তরে সেলিনা লেখেন, ‘খুব তাড়াতাড়ি।’ এরপর থেকেই তার প্রত্যাবর্তন নিয়ে শুরু হয়েছে নানা গুঞ্জন। বলিউডে ফেরার বিষয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমকে সেলিনা জানিয়েছেন, ‘আমি এই মুহূর্তে বিদেশে আছি, তাই বিস্তারিত কথা বলা সম্ভব হচ্ছে না। দেশে ফিরেই সংবাদ সম্মেলন করে সবটা জানাব।’ তার এই মন্তব্যে ভক্তদের আগ্রহ আরও বেড়েছে। উল্লেখ্য, এক দশক আগে বড়পর্দায় ‘থ্যাংক ইউ’ নামের একটি রোমান্টিক কমেডি ছবিতে অভিনয় করেছিলেন সেলিনা। এরপর ২০২০ সালে ‘সিজনস গ্রিটিংস’-এ তাকে শেষবারের মতো দর্শক দেখেছেন। এবার কোন নতুন চরিত্রে ধরা দেবেন এই অভিনেত্রী, তা জানতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন তার ভক্তরা।
১৪ বছর পর বলিউডে ফিরছেন সেলিনা জেটলি
যে কারণে চুম্বন দৃশ্যে না বলেন সালমান, রহস্য ফাঁস করলেন আরবাজ
বলিউডের ভাইজান সালমান খান গত তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে রোমান্টিক চরিত্রে দর্শকদের মন জয় করে চলেছেন। তার ছবি মানেই বক্স অফিসে ধুন্ধুমার হিট। কিন্তু একটি বিষয় বরাবরই সালমানের সিনেমায় অনুপস্থিত- ঠোঁটে ঠোঁট ছোঁয়ানোর দৃশ্য। তার এই ‘নো কিসিং পলিসি’ যেন এক স্বঘোষিত সিদ্ধান্ত, যা নিয়ে অনুরাগীদের মনে বরাবরই কৌতূহল ছিল। অবশেষে এই রহস্যের পর্দা ফাঁস করলেন তার ছোট ভাই আরবাজ খান। বলিউডের অন্দরে কান পাতলে শোনা যায়, সালমান খান চাইলে যেমন নতুন মুখদের ইন্ডাস্ট্রিতে প্রতিষ্ঠা করতে পারেন, তেমনই কারও ক্যারিয়ার ধ্বংসও করতে পারেন। ক্যাটরিনা কাইফের মতো অনেক নায়িকাকেই বলিউডে পরিচিতি দিয়েছেন তিনি। তার ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও রয়েছে বিস্তর আলোচনা। সংগীত বিজলানি, ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন থেকে শুরু করে ক্যাটরিনা কাইফ- অনেকের সঙ্গেই তার সম্পর্কের গুঞ্জন ছিল। তবে প্রায় ষাট ছুঁই ছুঁই সালমান এখনো বলিউডের সবচেয়ে যোগ্য অবিবাহিত পুরুষ হিসেবেই পরিচিত। সালমানের এই ‘নো কিসিং পলিসি’ নিয়ে ভক্তদের মধ্যে নানা জল্পনা থাকলেও, সম্প্রতি একটি কমেডি শো-এর মঞ্চে এই প্রসঙ্গ উঠলে সালমান খানের সামনেই তার ভাই আরবাজ খান এর পেছনের কারণ ফাঁস করেন। আরবাজ হাসতে হাসতে বলেন, ‘আসলে ক্যামেরার পেছনে এত চুমু খান, তাই পর্দায় খান না!’ ভাইয়ের মুখ থেকে এমন কথা শুনে সলমান খান নিজেও হাসিতে ফেটে পড়েন এবং লজ্জায় লাল হয়ে যান। আরবাজের এই মন্তব্যেই পরিষ্কার হয়ে যায়, সালমান খানের ‘নো কিসিং পলিসি’ হয়তো তার ব্যক্তিগত পছন্দ এবং পর্দার বাইরে তার জীবনের প্রতিচ্ছবি। তবে কারণ যাই হোক না কেন, পর্দায় চুম্বন দৃশ্য না থাকা সত্ত্বেও যে সালমান খান দর্শকদের হৃদয়ে প্রেমের রাজা হিসেবে রাজত্ব করছেন, তা বলাইবাহুল্য।
যে কারণে চুম্বন দৃশ্যে না বলেন সালমান, রহস্য ফাঁস করলেন আরবাজ
আমি হিন্দি সিনেমা মিস করি
আমি হিন্দি সিনেমা মিস করি
এবার শেফালীকে নিয়ে মুখ খুললেন স্বামী পরাগ
এবার শেফালীকে নিয়ে মুখ খুললেন স্বামী পরাগ
অবশেষে বড় পর্দায়
অবশেষে বড় পর্দায়
ভারতে পাকিস্তানি তারকাদের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার?
ভারতে পাকিস্তানি তারকাদের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার?