বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট ২০২৫, ১৩ ভাদ্র ১৪৩২

কন্যাসন্তানের বাবা হলেন নেইমার

স্পোর্টস ডেস্ক
প্রকাশ : ০৬ জুলাই ২০২৫, ০১:৫২ পিএম
আপডেট : ০৬ জুলাই ২০২৫, ০১:৫৩ পিএম
দুই মেয়ের সাথে ব্রুনা ও নেইমার দম্পতি। ছবি : সংগৃহীত
দুই মেয়ের সাথে ব্রুনা ও নেইমার দম্পতি। ছবি : সংগৃহীত

আরও একবার পিতৃত্বের স্বাদ পেলেন নেইমার। এবার বান্ধবী ও প্রেমিকা ব্রুনা ব্যাঙ্কার্ডির কোলজুড়ে এলো কন্যাসন্তান ‘মেল’। ৫ জুলাই ভোরে ব্রাজিলিয়ান এই সুপারস্টারের চতুর্থ সন্তানের জন্ম হয়েছে, যা নিয়ে উচ্ছ্বসিত নেইমার ও ব্যাঙ্কার্ডি—দুজনেই।

ইনস্টাগ্রামে ছোট্ট মেলকে কোলে নিয়ে ছবিও পোস্ট করেছেন ব্যাঙ্কার্ডি। আবেগঘন এক বার্তায় তিনি লেখেন, ‘আমাদের মেল এসেছে—আমাদের জীবনকে আরও মিষ্টি করে তুলতে। স্বাগতম, মেয়ে! ঈশ্বর যেন তোমার জীবনকে আশীর্বাদ ও নিরাপত্তায় রাখেন। আমরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি তোমার সঙ্গে এই নতুন অধ্যায় শুরু করার।’

৩৩ বছর বয়সী নেইমারের এটি চতুর্থ সন্তান। প্রথম ছেলে ডাভি লুকা জন্ম নেয় ২০১১ সালে, তার সাবেক প্রেমিকা ক্যারোলিনা ডান্তাসের ঘরে। এরপর বর্তমান সঙ্গী ব্যাঙ্কার্ডির সঙ্গে জন্ম নেয় মাভি নামের একটি কন্যাসন্তান। আর তৃতীয় সন্তানের জন্ম হয় নেইমারের আরেক সাবেক সঙ্গী আমান্ডা কিম্বারলির ঘরে।

ব্রাজিলে ফিরে সান্তোস ক্লাবে ফেরার পর পরিবারকেই এখন অগ্রাধিকার দিচ্ছেন নেইমার। ইতোমধ্যে বড় মেয়ে মাভি তার ছোট বোন মেলকে কাছে পেয়ে দারুণ খুশি। নেইমারও পুরো সময় দিচ্ছেন পরিবারের নতুন সদস্যকে ঘিরে।

চলতি বছর জানুয়ারিতে সান্তোসে ফিরে আসার পর থেকেই নেইমার আবারও ঘরের ছেলে হয়ে উঠেছেন। সান্তোসের সঙ্গে তার বর্তমান চুক্তি ২০২৫ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। এরপর তার ক্লাব ভবিষ্যৎ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে—২০২৬ বিশ্বকাপ সামনে রেখে যেভাবে বড় দলগুলোর আগ্রহ বাড়ছে।

তবে আপাতত, মাঠের বাইরেই জীবনের সবচেয়ে দারুণ মুহূর্ত কাটাচ্ছেন ব্রাজিলের সর্বোচ্চ গোলদাতা। মেয়ে মেলের আগমনে যেন তার জীবন আরও রঙিন হয়ে উঠেছে।

মন্তব্য করুন

ব্রাজিলের সহকারী কোচের পদ ছাড়ছেন আনচেলত্তির ছেলে
ব্রাজিল জাতীয় দলের কোচিং স্টাফে বড়সড় এক পরিবর্তন ঘটতে যাচ্ছে। কিংবদন্তি কোচ কার্লো আনচেলত্তির ডানহাত এবং পুত্র দাভিদে আনচেলত্তি এবার বেরিয়ে আসছেন বাবার ছায়া থেকে। প্রথমবারের মতো প্রধান কোচ হিসেবে দায়িত্ব নিতে যাচ্ছেন ব্রাজিলিয়ান ক্লাব বোটাফোগোতে। ৩৫ বছর বয়সী দাভিদে আনচেলত্তি এরই মধ্যে অ্যাথলেটিকো মিনেইরোর বিপক্ষে ক্লাব বিশ্বকাপে বোটাফোগোর হতাশাজনক বিদায়ের পর বরখাস্ত হওয়া রেনাতো পাইভার স্থলাভিষিক্ত হতে রাজি হয়েছেন। ফ্যাব্রিজিও রোমানোর খবর অনুযায়ী, রোববার চুক্তি চূড়ান্ত হয় এবং আগামী সপ্তাহেই তিনি রিও ডি জেনেরিওতে আসবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। ২০১২ সাল থেকে বাবার সঙ্গে জুটি বেঁধে বায়ার্ন মিউনিখ, নাপোলি, এভারটন এবং রিয়াল মাদ্রিদের মতো ক্লাবে কাজ করেছেন দাভিদে। ব্রাজিল জাতীয় দলেও ছিলেন সহকারী কোচের ভূমিকায়। তবে এবারই প্রথম নিজস্ব কোচিং স্টাফ নিয়ে পূর্ণ স্বাধীনতায় একটি দল পরিচালনার সুযোগ পাচ্ছেন তিনি। কোপা লিবার্তাদোরেস ও ব্রাজিলিয়েরাওয়ের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন বোটাফোগো বর্তমানে পারফরম্যান্সের দিক থেকে সমস্যায় রয়েছে। ক্লাবটির মালিক জন টেক্সটর অনেকদিন ধরেই চাইছিলেন এমন একজনকে, যিনি আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা নিয়ে দলকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারবেন। দাভিদের নিয়োগে তাই বাড়ছে প্রত্যাশার চাপও। বর্তমানে ইউরোপে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন দাভিদে। তাই সামনের ম্যাচে ভাস্কো দা গামার বিপক্ষে তার উপস্থিতি থাকছে না। সে ম্যাচে দলের দায়িত্ব সাময়িকভাবে থাকছে সহকারী কোচ ক্লদিও কাসাপার কাঁধে। ২০২১ সালের শেষ দিকে ক্লাবটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে রূপান্তরিত হওয়ার পর থেকে কোচ বদলের হার বেড়েছে চোখে পড়ার মতো। আনচেলত্তি হবেন নতুন মালিকানার অধীনে সপ্তম কোচ। এ পর্যন্ত একমাত্র লুইস কাস্ত্রোই এক বছরের বেশি সময় ধরে ক্লাবের দায়িত্বে ছিলেন। দাভিদে আনচেলত্তির আগমন শুধু বোটাফোগোর ডাগআউটে নয়, ব্রাজিলিয়ান ফুটবলেও এক নতুন যুগের ইঙ্গিত। ইউরোপের অভিজাত ঘরানার ছোঁয়া এবার রিওর ক্লাবে, যেখানে ইতিহাস আর আবেগের মেলবন্ধন। এখন দেখার পালা—বাবার মতো কিংবদন্তি হওয়ার পথে ছেলের প্রথম পদক্ষেপ কতটা সফল হয়।
ব্রাজিলের সহকারী কোচের পদ ছাড়ছেন আনচেলত্তির ছেলে
মেসিকে ধরে রাখতে তার ‘বডিগার্ড’কে দলে নিতে চায় মায়ামি!
লিওনেল মেসির ভবিষ্যৎ নিয়ে যখন গুঞ্জন তুঙ্গে, তখন মেসির পুরোনো ‘সঙ্গী’ রদ্রিগো ডি পলকে দলে টানতে চাচ্ছে ইন্টার মায়ামি। ২০২২ বিশ্বকাপে মেসির ছায়াসঙ্গী, মাঠে-বাইরে যাকে ঠাট্টা করে মেসির ‘বডিগার্ড’ বলা হয়, সেই ডি পলকে আনতে এখন উঠেপড়ে লেগেছে মার্কিন ক্লাবটি। আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে দীর্ঘ সময় ধরে মেসির সঙ্গে খেলা ডি পল কেবল মাঠেই নয়, ড্রেসিংরুমেও মেসির কাছের মানুষ। মায়ামি চাইছে, ডি পলকে দলে এনে মেসির ক্লাবে থাকা আরও নিশ্চিত করতে—এমনটাই দাবি ‘মায়ামি হেরাল্ডের’। ৩১ বছর বয়সী এই মিডফিল্ডার বর্তমানে অ্যাতলেটিকো মাদ্রিদের নিয়মিত সদস্য এবং চলতি মৌসুমে লা লিগার ‘টিম অব দ্য ইয়ার’-এ জায়গা করে নিয়েছেন। ২০২৬ সাল পর্যন্ত তার চুক্তি থাকলেও ক্লাব এরই মধ্যে তার জন্য ১৭ মিলিয়ন ডলারের মূল্য নির্ধারণ করেছে। মায়ামির সবচেয়ে বড় সমস্যা দলগঠন এবং ট্রান্সফার রুলস। নেইমার ও ডি ব্রুইনেকে দলে টানার চেষ্টাও আটকে গিয়েছিল এমএলএসের কঠোর নিয়মে। যদিও ক্লাব মালিক জর্জে মাস বর্তমানে মাদ্রিদে অবস্থান করছেন—যা গুজবকে আরও শক্তিশালী করছে। তবে ডি পলকে দলে আনলে মধ্যমাঠে ভারসাম্য রাখতে হবে। বর্তমানে সেখানে রয়েছেন সার্জিও বুসকেতস ও বেঞ্জামিন ক্রেমাশ্চি। ডি পলের আগমনে তাদের কাউকে হয়তো পজিশন ছাড়তে হতে পারে। তবে বুসকেতসের চুক্তি এ মৌসুমেই শেষ হয়ে যাচ্ছে, সেক্ষেত্রে ডি পল হতে পারেন তার যোগ্য উত্তরসূরি। ডি পল ও মেসির সম্পর্ক কেবল বন্ধুত্বে আটকে নেই। ২০২২ কাতার বিশ্বকাপজয়ী আর্জেন্টিনা দলে তারা ছিলেন অবিচ্ছেদ্য অংশ। মাঠে ডি পলের লড়াকু মনোভাব এবং রক্ষণাত্মক দৃঢ়তা মেসিকে বারবার সুরক্ষা দিয়েছে প্রতিপক্ষের আক্রমণ থেকে—তাই তো ‘বডিগার্ড’ তকমা। মায়ামি সদ্য মন্ট্রিয়ালকে হারিয়ে দুর্দান্ত ফর্মে আছে এবং সামনে তাদের ম্যাচ নিউ ইংল্যান্ড রেভ্যলুশনের বিপক্ষে। এর মধ্যেই যদি ডি পলের মতো তারকা দলে আসেন, তবে তা হবে এমএলএসের এক বড় চমক। মেসিকে ধরে রাখতে তার ‘বডিগার্ড’ ডি পলকে দলে টানার পরিকল্পনা নিঃসন্দেহে সাহসী পদক্ষেপ। যদিও চুক্তি নিয়ে জটিলতা থাকবেই, তবুও মায়ামির এই চেষ্টাই প্রমাণ করে—মেসির ছায়া যতটা মাঠে, তার চেয়েও বেশি বড় মার্কেটিং ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায়।
মেসিকে ধরে রাখতে তার ‘বডিগার্ড’কে দলে নিতে চায় মায়ামি!
জোতার শেষকৃত্যে না গিয়ে পার্টিতে, সমালোচনার মুখে লিভারপুল তারকা
লিভারপুল ও পর্তুগালের ফুটবল তারকা দিয়োগো জোতার মৃত্যুর পর পুরো ফুটবল বিশ্ব যখন শোকাহত, তখন এক অপ্রত্যাশিত ঘটনায় বিতর্কের কেন্দ্রে উঠে এসেছেন লিভারপুলে জোতার সতীর্থ লুইস দিয়াজ। পর্তুগালে জোতা ও তার ভাই আন্দ্রে সিলভার শেষকৃত্যে অনুপস্থিত থাকার পাশাপাশি নিজ শহর বারাঙ্কিয়ায় এক ইনফ্লুয়েন্সার ইভেন্টে অংশগ্রহণ করে হাসিমুখে ছবি তোলায় সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে এই কলম্বিয়ান উইঙ্গারের ওপর। জোতার মৃত্যুর পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আবেগঘন পোস্ট দিয়ে শোক প্রকাশ করেছিলেন দিয়াজ। ইনস্টাগ্রামে লিখেছিলেন, ‘কোনো ভাষা নেই... আত্মাটা কেঁদে উঠে। শুধু মাঠে নয়, মাঠের বাইরেও মানুষ হিসেবে সে অসাধারণ ছিল। আমাকে যে সহানুভূতি দেখিয়েছিল, তা কখনো ভুলব না। রুটে, তার তিন সন্তান এবং পরিবারকে আমার সমবেদনা। শান্তিতে ঘুমাও, দিয়োগো ও আন্দ্রে।’ তবে কথার সাথে কাজের মিল না থাকায় ক্ষুব্ধ ভক্তরা। লিভারপুল সমর্থকদের বড় একটি অংশ দিয়াজের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন। অনেকেই মনে করিয়ে দিয়েছেন, ২০২৩ সালে দিয়াজের বাবাকে অপহরণ করা হলে জোতা কিভাবে সহানুভূতি জানিয়েছিলেন—মাঠে দিয়াজের জার্সি উঁচিয়ে রেখেছিলেন জনসমক্ষে। এমনকি দিয়াজের বাবা মানে দিয়াজও সামাজিক মাধ্যমে সেই ঘটনার কথা স্মরণ করে জোতার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। এ বিষয়ে দিয়াজ স্থানীয় গণমাধ্যম Win Sports-এ দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘খবরটা শুনে কান্না থামাতে পারিনি। লিভারপুলে আমার শুরুর সময়টায় জোতা আমার পাশে ছিল। তার পরিবার আমাকে আপন করে নিয়েছিল। আমরা শুধু সতীর্থ ছিলাম না, ভালো বন্ধুও ছিলাম। ওর মৃত্যু আমার জীবনের সবচেয়ে কষ্টের মুহূর্তগুলোর একটি।’ তবে তার এসব আবেগঘন বক্তব্যও সমালোচকদের মন গলাতে পারেনি। অনেকেই মনে করছেন, আবেগ প্রকাশের চেয়ে কাজের মাধ্যমেই সম্মান দেখানো জরুরি ছিল। দিয়োগো জোতার মৃত্যুতে ফুটবল বিশ্ব যেখানে শোকে স্তব্ধ, সেখানে লুইস দিয়াজের আচরণ যেন সেই আবেগকে আহত করেছে। প্রাক্তন সতীর্থের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো কি শুধুই কথার ব্যাপার? না কি আচরণে প্রকাশ পাওয়াটাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ—এ প্রশ্নই এখন ঘুরপাক খাচ্ছে ভক্তদের মনে।
জোতার শেষকৃত্যে না গিয়ে পার্টিতে, সমালোচনার মুখে লিভারপুল তারকা
মেসিদের সামনে ইতিহাস গড়ার চ্যালেঞ্জ
ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে ফিরে এসেই দারুণ এক জয় পেল মেসির মায়ামি। আর এবার সেই জয়ের পর মেজর লিগ সকার (এমএলএস) কাপ জয়ের ইতিহাস গড়তে চায় লিওনেল মেসির ইন্টার মায়ামি। কোচ হিসেবে হাল ধরা হ্যাভিয়ের মাশ্চেরানো জানিয়ে দিয়েছেন, এবার আর শুধু অংশ নেওয়ার নয়, শিরোপা নিয়েই ঘরে ফিরতে চায় তার দল। বিশ্বকাপজয়ী মেসি নেতৃত্বে ক্লাব বিশ্বকাপে ইউরোপিয়ান ক্লাব পোর্তোকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ে ইন্টার মায়ামি। শেষ ষোলো পর্যন্ত পৌঁছেও থেমে যেতে হয় পিএসজির বিপক্ষে হারে। তবে সেই অর্জন আত্মবিশ্বাস দিয়েছে দলকে, যা কাজে লাগছে ঘরোয়া লিগেও। সাম্প্রতিক ম্যাচে মেসির জোড়া গোলে মন্ট্রিয়ালকে ৪-১ ব্যবধানে হারিয়েছে মায়ামি। এই জয়ে ইস্টার্ন কনফারেন্সে এখন ষষ্ঠ স্থানে আছে দলটি। শীর্ষে থাকা সিনসিনাতির থেকে ১০ পয়েন্ট পিছিয়ে থাকলেও, হাতে রয়েছে চারটি ম্যাচ—যা সম্ভাবনার দরজা খুলে রেখেছে। ২০২৪ সালে সাপোর্টার্স শিল্ড জিতে সর্বোচ্চ পয়েন্ট অর্জনের রেকর্ড গড়েছিল মায়ামি। তবে কোচ মাশচেরানোর চোখ এবার আরও বড় লক্ষ্যে। ‘আমাদের লক্ষ্য এখন পরিষ্কার—লিগে প্রতিযোগিতা করা এবং ক্লাবের স্বপ্নপূরণে এগিয়ে যাওয়া। প্লে-অফ নিশ্চিত করে হোম গ্রাউন্ড অ্যাডভান্টেজ নেওয়া চাই। এরপর অক্টোবরের শেষ দিকে কী হয়, দেখা যাবে,’ বলেন আর্জেন্টাইন কোচ। জুলাই মাসেই ছয়টি ম্যাচ রয়েছে মায়ামির। এর মধ্যে রয়েছে লিগস কাপের নতুন আসরও। তাই স্কোয়াড ম্যানেজমেন্টে জোর দিচ্ছেন মাশ্চেরানো। তার ভাষায়, ‘সবাইকে প্রস্তুত থাকতে হবে। এক ম্যাচ থেকে আরেক ম্যাচে ছয়-সাতটি পরিবর্তন করাটা আমি পছন্দ করি না। তাই স্কোয়াড ভারসাম্য ধরে রাখাটাই চ্যালেঞ্জ।’ এদিকে, মেসির সঙ্গে ২০২৬ পর্যন্ত চুক্তি নবায়নের আলোচনাও সামনে। বর্তমানে তার চুক্তির মেয়াদ প্রায় শেষের পথে, ফলে চাইলে তিনি নতুন প্রস্তাবে সম্মত হতে পারেন। তবে ক্লাব কর্তৃপক্ষ আশাবাদী, ইতিহাস গড়ার এই যাত্রায় মেসি আরও এক মৌসুম থাকবেন মায়ামির সঙ্গে। সব মিলিয়ে, ক্লাব বিশ্বকাপে সাহসী অভিযানের পর এবার নতুন এক মিশনে নামছে ইন্টার মায়ামি। নেতৃত্বে মেসি, পাশে মাশ্চেরানো—সামনে ইতিহাস গড়ার সুবর্ণ সুযোগ। এমএলএস কাপ এবার কি মায়ামির অপেক্ষার অবসান ঘটাবে? উত্তরের অপেক্ষায় ফুটবল দুনিয়া।
মেসিদের সামনে ইতিহাস গড়ার চ্যালেঞ্জ
ভয়াবহ চোটে কতদিনের জন্য মাঠের বাইরে মুসিয়ালা?
ভয়াবহ চোটে কতদিনের জন্য মাঠের বাইরে মুসিয়ালা?
মেসির জোড়া গোলে মায়ামির দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তন
মেসির জোড়া গোলে মায়ামির দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তন
এমবাপ্পের বাইসাইকেল কিকে নাটকীয় জয় রিয়ালের
এমবাপ্পের বাইসাইকেল কিকে নাটকীয় জয় রিয়ালের
আঘাত, লাল কার্ড, বিদায়—সব পেছনে ফেলে সেমিতে পিএসজি
আঘাত, লাল কার্ড, বিদায়—সব পেছনে ফেলে সেমিতে পিএসজি