বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট ২০২৫, ১৩ ভাদ্র ১৪৩২

ছাত্রদল নেতা বলে কথা!

ইবিতে মাস্টার্সে পুনঃভর্তি
ইবি প্রতিনিধি
প্রকাশ : ৩০ নভেম্বর -০০০১, ১২:০০ এএম
আপডেট : ০৬ জুলাই ২০২৫, ০৭:৫৫ এএম
ইবি শাখা ছাত্রদল নেতা আনোয়ার পারভেজ। ছবি : সংগৃহীত
ইবি শাখা ছাত্রদল নেতা আনোয়ার পারভেজ। ছবি : সংগৃহীত

একাডেমিক অর্ডিন্যান্সের পুনঃভর্তির ধারা লঙ্ঘন করে ছয় ছাত্রদল নেতাকে নিয়মিত মাস্টার্সে (স্নাতকোত্তর) পুনঃভর্তি করিয়েছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) কর্তৃপক্ষ। অন্যদিকে যৌক্তিক কারণ থাকলেও পুনঃভর্তির সুযোগ দেওয়া হয়নি একাধিক সাধারণ শিক্ষার্থীকে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ভাষ্য, রাজনৈতিক প্রতিবন্ধকতার কারণে শিক্ষাজীবন শেষ করতে না পারা শিক্ষার্থীদের শুধু নিয়মিত মাস্টার্সে ভর্তির সুযোগ দেওয়া হয়েছে। অবশ্য এ ধরনের কোনো সমস্যা না থাকা সত্ত্বেও আনোয়ার পারভেজ নামে এক ছাত্রদল নেতাকে পুনঃভর্তির সুযোগ দিয়েছে প্রশাসন। এমন পরিস্থিতিতে ভুক্তভোগীরা প্রশ্ন তুলে বলেছেন, ছাত্রদল নেতা বলে বিশেষ বিবেচনা, তবে অন্যদের ক্ষেত্রে কেন বঞ্চনা।

একাডেমিক অর্ডিন্যান্সের পুনঃভর্তির ধারা অনুযায়ী, পরপর দুই বছর কোর্স সম্পন্ন করতে ব্যর্থ হলে নিয়মিত মাস্টার্সে পুনঃভর্তির সুযোগ পাবেন না শিক্ষার্থীরা। তবে এই নিয়ম লঙ্ঘন করে সম্প্রতি ছাত্রদলের ছয় নেতাকে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের নিয়মিত মাস্টার্সে পুনঃভর্তি নিয়েছে প্রশাসন। কর্তৃপক্ষ বলছে, ৫ আগস্টের পটপরিবর্তনের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রাজনৈতিক প্রতিবন্ধকতার কারণে শিক্ষাজীবন শেষ করতে পারেননি এমন শিক্ষার্থীদের নিয়মিত মাস্টার্সে ভর্তির সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। একইভাবে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়েও বিষয়টি বিবেচনায় নিয়েছে প্রশাসন। অর্ডিন্যান্সের বাইরে শুধুমাত্র রাজনৈতিক প্রতিবন্ধকতার বিষয়টিকে বিবেচনায় নিয়ে তাদের ভর্তি নেওয়া হয়েছে। তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন রাজনৈতিক বিবেচনার কথা বললেও ভর্তি হওয়া সবাই রাজনৈতিক কারণ দেখিয়ে পুনঃভর্তির আবেদন করেননি।

ইবি শাখা ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আনোয়ার পারভেজ রাজনৈতিক নয়, পারিবারিক কারণ দেখিয়ে পুনঃভর্তি হয়েছেন বলে জানা গেছে। তিনি যে পারিবারিক কারণ দেখিয়েছেন, সেটিও মিথ্যা বলে জানা গেছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ইবি শাখা ছাত্রদলের নতুন কমিটিতে পদ পেতে বিভিন্ন মাধ্যমে তদবির করছেন আনোয়ার। তাই ছাত্রত্ব টিকিয়ে রাখতেই নিয়মবহির্ভূতভাবে ভর্তি হয়েছেন তিনি।

জানা যায়, ভর্তি হওয়া অন্য ছাত্রদল নেতাদের প্রকৃত রাজনৈতিক সমস্যা থাকলেও আনোয়ার পারভেজের কোনো পারিবারিক ও রাজনৈতিক সমস্যা ছিল না। আওয়ামী লীগ শাসনামলে তাকে ক্যাম্পাসে অবাধে চলাচল, আড্ডা দেওয়াসহ অন্যান্য কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করতে দেখা যেত। বিভিন্ন সময় আন্তঃবিভাগ ও আন্তঃহল ফুটবল প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করেন তিনি। রাজনৈতিক প্রতিবন্ধকতার কারণে যেখানে অনেক আগেই হল ছাড়তে হয়েছিল ছাত্রদলের অন্য নেতাকর্মীদের, সেখানে ২০১২ সাল থেকে ২০১৭ সালের ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলেই থাকতেন। এরপর আনোয়ার পারভেজ হলে থাকার সুযোগ না পেলেও তাকে ক্যাম্পাসে চলাফেরা, আড্ডা দেওয়াসহ আন্তঃবিভাগ ও আন্তঃহল ফুটবল টুর্নামেন্টে অংশ নিতে দেখা যেত।

একাডেমিক শাখা ও বিভাগ সূত্রে জানা যায়, আনোয়ার পারভেজ পরিসংখ্যান বিভাগের স্নাতক (অনার্স) ২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। অনার্স শেষে ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে একই বিভাগে মাস্টার্সে ভর্তি হন। তবে তখন কোর্স সম্পন্ন করতে পারেননি তিনি। ফলে ৫ আগস্টের পর পারিবারিক সমস্যার কারণে কোর্স সম্পন্ন করতে পারেননি উল্লেখ করে বিভাগের সভাপতির মাধ্যমে রেজিস্ট্রারের কাছে পুনঃভর্তির আবেদন করেন আনোয়ার। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিভাগের একাডেমিক কমিটির ১৯৩তম সভায় তাকে বিশেষ বিবেচনায় পুনঃভর্তির সুপারিশ করা হয়। পরে সেটি একাডেমিক শাখায় গেলে একাডেমিক অর্ডিন্যান্সের পুনঃভর্তির ধারা অনুযায়ী এমএসসি ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে পুনঃভর্তির সুযোগ নেই উল্লেখ করে পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য উপাচার্য বরাবর পাঠানো হয়। এতে প্রথমে উপাচার্য পুনঃভর্তির অনুমোদন দিলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্ডিন্যান্স বহির্ভূত হওয়ায় পরে তা স্থগিত করে দেন।

পরে পারভেজসহ অন্য পাঁচ ছাত্রদল নেতার পুনঃভর্তির বিষয়টি একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় উঠলে, সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিষয়টি যাচাই-বাছাইয়ের জন্য কমিটি গঠন করা হয়। পরে কমিটির পক্ষ থেকে তাদের ভর্তির জন্য সুপারিশ করা হলে সিন্ডিকেটে তা অনুমোদন হয়।

রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মনজুরুল হক বলেন, ‘আবেদনের সময় আনোয়ার পারভেজ রাজনৈতিক কারণ দেখিয়েছিল। তবে প্রকৃত বিষয় যাচাই-বাছাই কমিটি বলতে পারবে। তারা আমাদের যেভাবে সুপারিশ করেছে, আমরা সে অনুযায়ী কাজ করেছি।’

যাচাই-বাছাই কমিটির আহ্বায়ক ড. নজিবুল হক বলেন, ‘ওই সময় আনোয়ার পারভেজের সমস্যা থাকায় সে পরীক্ষা দিতে পারেনি। মূলত একাডেমিক কাউন্সিলের আলোকেই আমরা সুপারিশ করেছি।’ তবে আনোয়ার পারভেজকে মাস্টার্সে পুনঃভর্তির সুযোগ দেওয়ায় ক্ষুব্ধ তার নিজ সংগঠন ইবি ছাত্রদলেরই অনেকে।

আনোয়ার পারভেজ বলেন, আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগগুলো ভিত্তিহীন। এদিকে লোকপ্রশাসন বিভাগের অং খুমী নামে এক শিক্ষার্থী জানান, পার্বত্য চট্টগ্রামে বাড়ি হওয়ায় ও রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে তার দুবার গ্যাপ পড়েছিল। পরে তিনি পুনঃভর্তির আবেদন করলে তা নাকচ করে দেয় কর্তৃপক্ষ।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহীনুজ্জামান বলেন, বিষয়গুলো মূলত একাডেমিক কাউন্সিলেই সিদ্ধান্ত হয়। উপাচার্য ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, ‘একাডেমিক কাউন্সিলে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে আমাকে ফোন দিয়েছেন কেন?’

মন্তব্য করুন

রিপাবলিক পার্টি / আসিফ নজরুল উপদেষ্টা পরিষদে গিয়ে মৃত হয়ে গেছেন
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল উপদেষ্টা পরিষদে গিয়ে মৃত হয়ে গেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ রিপাবলিক পার্টির (বিআরপি) সভাপতি মেজর (অব.) মেহেদী হাসান। গতকাল বিকেলে জুলাই গণহত্যার বিচারকার্য স্থবিরতার প্রতিবাদে শাহবাগে আয়োজিত প্রতীকী কফিন মিছিল ও সমাবেশে এ মন্তব্য করেন তিনি। এ সময় ‘দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা’, ‘ফাঁসি ফাঁসি ফাঁসি চাই, খুনি হাসিনার ফাঁসি চাই’, ‘আবু সাঈদ মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ’, ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরে’ ইত্যাদি স্লোগান দেন বিআরপির নেতাকর্মীরা। দ্রুত জুলাই সনদ ঘোষণা ও জুলাই গণহত্যাকারীদের বিচার দাবি করে দলটি। বিআরপির সভাপতি মেহেদী হাসান বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের এক বছর হয়ে গেছে; কিন্তু এখন পর্যন্ত এর কোনো দৃশ্যমান বিচার হয়নি। আমার ভাইয়েরা কবরে শুয়ে আছে, অথচ খুনিরা এখনো বাইরে ঘুরে বেড়াচ্ছে। দলটির সাধারণ সম্পাদক মেজর (অব.) রাজিবুল হাসান বলেন, যে শহীদদের রক্তের ওপর এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়েছে, তারা সে শহীদদের রক্তের কোনো দাম দিচ্ছেন না। খুনিদের বিচার নিশ্চিতে তাদের কোনো কার্যক্রম দেখা যাচ্ছে না। আমরা এর নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, দলটির সিনিয়র সহসভাপতি সাঈদ আলী সিকদার, সহসভাপতি ক্যাপ্টেন (অব.) শফিকুল ইসলাম, লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) ইমরান, অ্যাডভোকেট নাসিম উদ্দিন মোহাম্মদ বায়েজিদ ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন ইউনূস।
আসিফ নজরুল উপদেষ্টা পরিষদে গিয়ে মৃত হয়ে গেছেন
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে এক প্রবাসী বাংলাদেশি আড়াই কোটি দিরহামের একটি লটারি জিতেছেন। বিজয়ী মোহাম্মদ নাসের আবুধাবির শিল্পনগরী মুসাফফাহর ১৩নং ইন্ডাস্ট্রিয়াল জোনে একটি বিল্ডিং ম্যাটেরিয়ালস শপে ইলেকট্রিশিয়ানের কাজ করেন। তিনি ও তার ১০ বন্ধু মিলে জুন মাসের বিগ টিকিট কিনেছিলেন। গত বৃহস্পতিবার আবুধাবি ডিউটি ফ্রির লাইভ র‍্যাফেল ড্রটি অনুষ্ঠিত হয়। র‍্যাফেল ড্রয়ে জ্যাকপট বিজয়ী নির্বাচিত হয় মোহাম্মদ নাসেরের টিকিট। এই পুরস্কারের আর্থিক মূল্য ২৫ মিলিয়ন দিরহাম বা সাড়ে ৮৩ কোটি টাকা। আবুধাবির জনপ্রিয় এ র‌্যাফেল ড্রতে আগের মাসে বিগ টিকিটে আরব আমিরাতের নাগরিক মুবারক ঘারিব রাশেদ সালেম আল দাহেরি ২০ মিলিয়ন বা ২ কোটি দিরহামের জ্যাকপট জিতেছিলেন। এবারের ২৭৬তম ই-ড্রয়ে আরেক বাংলাদেশি প্রবাসী মোহাম্মদ চৌধুরী দেড় লাখ দিরহাম জিতেছেন। বিগ টিকিট বিজয়ী মোহাম্মদ নাসের ১২ বছর ধরে তার বন্ধুদের সঙ্গে টিকিট কিনে আসছেন। বিগ টিকিটের ১০ বন্ধুর মধ্যে আরেকজন হলেন মোহাম্মদ সরোয়ার। তার গ্রামের বাড়ি ফটিকছড়ির পূর্ব সুয়াবিল।
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
‘থ্রি-জিরো’ অর্জনে মুসলিম বিশ্বের প্রতি পরিবেশ উপদেষ্টার আহ্বান
অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের প্রবর্তিত ‘থ্রি-জিরো’ অর্জনে মুসলিম বিশ্বের নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেছেন, শূন্য দারিদ্র্য, শূন্য বেকারত্ব ও শূন্য নিট কার্বন নিঃসরণ—এই তিনটি শূন্য অর্জনে প্রয়োজন আন্তরিকভাবে সামাজিক দায়িত্ববোধের চর্চা। দারিদ্র্য, বেকারত্ব ও পরিবেশ বিপর্যয়ের মোকাবিলায় প্রকৃত সামাজিক ব্যবসার মডেল গ্রহণ করতে হবে। গতকাল শনিবার সকালে রাজধানীর গুলশানের হোটেল বেঙ্গল ব্লুবেরিতে অনুষ্ঠিত ‘আন্তর্জাতিক সামাজিক ব্যবসা সম্মেলন (আইএসবিএস) ২০২৫: মুসলিম বিশ্বের তিনটি শূন্য অর্জনে এনজিও নেতৃত্ব’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘আমরা মূল্যবোধের কথা বলছি, কিন্তু প্রয়োগ করছি না—এটাই সমস্যা। প্রকৃত পরিবর্তন তখনই আসে, যখন নৈতিক আদর্শকে কাজে লাগানো হয়।’ উপদেষ্টা বলেন, ‘আধুনিক পুঁজিবাদ প্রকৃতি ও সমাজের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলেছে। এখনই যদি আমরা আমাদের অর্থনৈতিক মডেল পরিবর্তন না করি, তাহলে এই শতকের শেষ নাগাদ অনেক দেশ পানির নিচে তলিয়ে যাবে এবং অনেক সভ্যতা হারিয়ে যাবে।’ তিনি ভোগ ব্যবস্থার পুনর্বিবেচনার ওপর জোর দিয়ে বলেন, ‘প্রয়োজন আর অতিরিক্ত চাহিদার মধ্যে পার্থক্য করতে শিখতে হবে। আমাদের যুদ্ধ বন্ধ করতে হবে—চিরতরে।’ ইসলামের মূল্যবোধের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ইসলাম কেবল প্রচার নয়, কার্যকর উদ্যোগের নির্দেশ দেয়। এটি বৈষম্যের বিরুদ্ধে কথা বলে এবং মুনাফার নামে দুঃখ সৃষ্টি না করে উপার্জন করে তা অন্যের কল্যাণে ব্যয় করার শিক্ষা দেয়।’ তিনি আফসোস করে বলেন, ‘মানবিক সংকটে মুসলিম বিশ্ব একক কণ্ঠে কথা বলে না। নিরীহ ফিলিস্তিনিদের হত্যা করা হলে কেন মুসলিম রাষ্ট্রগুলো নীরব থাকে? নৈতিক সাহস ছাড়া ভ্রাতৃত্ববোধের কোনো অর্থ নেই।’ উপদেষ্টা রিজওয়ানা মানবিক ঐক্যের ডাক দিয়ে বলেন, ‘ঘৃণা নয়, বৈচিত্র্যকে গ্রহণ করাই মানবতার পথ। আমাদের উচিত সহমর্মিতা থেকে কথা বলা এবং সব সম্প্রদায়কে মূল্যায়ন করা। সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তুরস্কের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী ড. হালিস ইউনুস এরসোজ, গ্রামীণ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. আবদুল হান্নান চৌধুরী, তুরস্কের ইউএনআইডব্লিউয়ের মহাসচিব ও ফুজুল সেভিংস ফাইন্যান্স ইনকের চেয়ারম্যান ইউপ আকমাল, ইউএনআইডব্লিউয়ের হাই অ্যাডভাইজরি বোর্ডের সদস্য ও সওয়ারের চেয়ারম্যান এস এম রাশেদুজ্জামান, আইআইআইটি বাংলাদেশের প্রতিনিধি ও বিআইআইটির মহাপরিচালক ড. এম আবদুল আজিজ এবং ইউএনআইডব্লিউয়ের কাউন্সিল সদস্য ও কৃষিবিদ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. আলী আফজাল।
‘থ্রি-জিরো’ অর্জনে মুসলিম বিশ্বের প্রতি পরিবেশ উপদেষ্টার আহ্বান
শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ তদন্তে কমিটি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আজিজুল ইসলামের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানি অভিযোগে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এ ছাড়া তাকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। গতকাল শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মনজুরুল হক স্বাক্ষরিত দুটি পৃথক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়েছে। চার সদস্যের তদন্ত কমিটিতে আহ্বায়ক করা হয়েছে আল-ফিকহ অ্যান্ড ল বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ নাজিমুদ্দিনকে। অন্য সদস্যরা হলেন লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. ফকরুল ইসলাম, বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. খোন্দকার আরিফা আক্তার, আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. মাকসুদা আক্তার। কমিটিকে আগামী ২০ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ তদন্তে কমিটি
ঢাকার ৫৬ আসনের সম্ভাব্য এমপি প্রার্থীর নাম ঘোষণা করল খেলাফত মজলিস
ঢাকার ৫৬ আসনের সম্ভাব্য এমপি প্রার্থীর নাম ঘোষণা করল খেলাফত মজলিস
ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে শেখ হাসিনা
মেজর হাফিজ / ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে শেখ হাসিনা
স্বৈরাচারী ব্যবস্থা এখনো বহাল আছে
বদিউল আলম মজুমদার / স্বৈরাচারী ব্যবস্থা এখনো বহাল আছে
ফ্যাসিবাদের দোসররা এখনো স্বাস্থ্য খাতের গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন
ডা. রফিক / ফ্যাসিবাদের দোসররা এখনো স্বাস্থ্য খাতের গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন