বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট ২০২৫, ১৩ ভাদ্র ১৪৩২

চট্টগ্রামে চালু হলো থাইল্যান্ডের মেডপার্ক হাসপাতালের অফিস

চট্টগ্রাম ব্যুরো
প্রকাশ : ০৪ জুলাই ২০২৫, ১১:১৫ পিএম
ফিতা কেটে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করা হয় মেডপার্ক হাসপাতালটির চট্টগ্রাম অফিস। ছবি : কালবেলা
ফিতা কেটে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করা হয় মেডপার্ক হাসপাতালটির চট্টগ্রাম অফিস। ছবি : কালবেলা

বিদেশে উন্নত চিকিৎসাসেবার জন্য প্রতিবছরই বাংলাদেশ থেকে অনেক রোগী থাইল্যান্ডের হাসপাতালে যান। তবে তথ্যের ঘাটতি, ভাষাগত জটিলতা, সময়সূচি মিলিয়ে নেওয়া কিংবা ভিসা প্রক্রিয়ার জটিলতায় পড়তে হয় বিড়ম্বনায়। রোগী ও স্বজনদের সেই বিড়ম্বনা কমাতে এবার চট্টগ্রামেই চালু হলো থাইল্যান্ডের বিখ্যাত মেডপার্ক হাসপাতালের অফিস।

শুক্রবার (৪ জুলাই) সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম নগরীর জিইসি মোড়ের এরিয়াল লিজেন্ড ভবনের দ্বিতীয় তলায় আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে হাসপাতালটির চট্টগ্রাম অফিস।

অফিস সূত্রে জানা গেছে, এখান থেকে রোগীরা কোনো ধরনের ফি ছাড়াই মেডপার্ক হাসপাতালের চিকিৎসা–সংক্রান্ত সব ধরনের সহায়তা পাবেন। এর মধ্যে রয়েছে, উপযুক্ত চিকিৎসক নির্বাচন, ট্রিটমেন্ট প্ল্যান তৈরি, অ্যাপয়েন্টমেন্ট নির্ধারণ, দোভাষীর ব্যবস্থা এবং ভিসা ইনভিটেশন লেটার ইস্যু।

এ ছাড়া জরুরি রোগীদের জন্য থাকবে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স সেবা, ভিসা সহায়তা, বিমান টিকিট বুকিং, হোটেল ও যাতায়াতের পূর্ণাঙ্গ ব্যবস্থাপনা।

চট্টগ্রাম অফিস উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন মেডপার্ক হাসপাতালের কার্ডিওলজিস্ট ও সহযোগী অধ্যাপক ডা. সুওয়াচাই, অর্থোপেডিক সার্জন ডা. ওয়াইউইথ, হাসপাতালের বিপণন পরিচালক টিপারিন, দক্ষিণ এশিয়া ও বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার কাজী সারহান সাইফ এবং অপারেশনস ম্যানেজার মোহাম্মদ বায়েজিদ।

এ ছাড়া অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রামে থাইল্যান্ডের অনারারি কনসাল আমির হুমায়ুন মাহমুদ চৌধুরী।

মেডপার্ক বাংলাদেশের প্রতিনিধি বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য একটাই— উন্নত চিকিৎসাসেবাকে আরও সহজ, নির্ভরযোগ্য ও মানবিক করে তোলা। চট্টগ্রাম অফিস চালুর মাধ্যমে এখন আমরা আরও কাছাকাছি। ঢাকা হোক কিংবা চট্টগ্রাম—মেডপার্ক সবসময় আপনার পাশে।’

মন্তব্য করুন

সাইফ পাওয়ার টেকের অধ্যায় শেষ, চট্টগ্রাম বন্দরের দায়িত্বে নৌবাহিনী
দীর্ঘ ১৭ বছর পর চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) থেকে বিদায় নিচ্ছে বর্তমানে সবচেয়ে আলোচিত প্রতিষ্ঠান সাইফ পাওয়ার টেক। এবার চট্টগ্রাম বন্দরের দায়িত্ব নেবে নৌবাহিনী। চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ায় আগামীকাল সোমবার (৭ জুলাই) থেকে টার্মিনাল পরিচালনা করবে নৌবাহিনীর অধীন প্রতিষ্ঠান চিটাগং ড্রাইডক লিমিটেড। এজন্য প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে এনসিটি পরিচালনার চুক্তি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ।  আগামীকালই এই চুক্তি হবে বলে কালবেলাকে নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব মো. ওমর ফারুক। তিনি বলেছেন, সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ড্রাইডকের সঙ্গে ছয় মাসের জন্য এনসিটি পরিচালনার চুক্তির সিদ্ধান্ত বন্দর কর্তৃপক্ষের বোর্ড সভায় অনুমোদিত হয়েছে। সোমবার চুক্তির পর সাইফ পাওয়ার টেক আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব হস্তান্তর করবে। কাল থেকে এনসিটি পরিচালনা করবে চিটাগাং ড্রাইডক। চিটাগং ড্রাইডক লিমিটেড রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এবং বাংলাদেশ নৌবাহিনী পরিচালিত সামরিক জাহাজ মেরামতকারী প্রতিষ্ঠান। চট্টগ্রাম বন্দরের সীমানার মধ্যেই এটির অবস্থান। এনসিটির পরিচালনা ছাড়লেও সাইফ পাওয়ারটেক চুক্তি অনুযায়ী বন্দরের অন্যতম টার্মিনাল চিটাগং কনটেইনার টার্মিনাল (সিসিটি) পরিচালনা করতে থাকবে। চট্টগ্রাম বন্দরের ৪টি কনটেইনার টার্মিনালের বাকি দুটি হলো— জেনারেল কার্গো বার্থ (কনটেইনার ও বাল্ক-জিসিবি) এবং পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল (পিসিটি)।
সাইফ পাওয়ার টেকের অধ্যায় শেষ, চট্টগ্রাম বন্দরের দায়িত্বে নৌবাহিনী
চসিক মেয়রের সঙ্গে কানাডার ফেডারেল এমপির বৈঠক
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন কানাডার টরন্টো সফরে দেশটির ফেডারেল সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী নাথানিয়েল এরস্কাইন-স্মিথের সঙ্গে এক বৈঠক করেছেন। এ সময় তারা দুই শহর এবং দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক, সামাজিক ও পরিবেশগত নানা খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে আলোচনা করেন। শনিবার (৫ জুলাই) কানাডার টরন্টোতে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। নাথানিয়েল এরস্কাইন-স্মিথ ২০১৫ সাল থেকে টরন্টোর বিচেস- ইস্ট ইয়র্ক এলাকার সংসদ সদস্য। তিনি কানাডার হাউজিং, অবকাঠামো ও কমিউনিটি উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের সাবেক মন্ত্রী। একই সঙ্গে তিনি কানাডা-বাংলাদেশ পার্লামেন্টারি ফ্রেন্ডশিপ গ্রুপের চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। বৈঠকে চট্টগ্রাম ও কানাডার বন্দরগুলোর মধ্যে সরাসরি বাণিজ্যিক রুট স্থাপন, শুল্ক ও কাস্টমস প্রক্রিয়া সহজীকরণ, দক্ষ জনশক্তি রপ্তানি ও শিক্ষার্থী বিনিময়সহ অভিবাসন খাতে নতুন সম্ভাবনার কথা আলোচনা হয়। পরিবেশ রক্ষায় সবুজ অবকাঠামো, বন্যা ব্যবস্থাপনা ও জলবায়ু অভিযোজন নিয়ে যৌথ কাজের ক্ষেত্র তৈরি করার বিষয়েও আগ্রহ প্রকাশ করেন দুই নেতা। রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় কানাডার সহায়তা অব্যাহত রাখা এবং স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও দুর্যোগ মোকাবিলায় যৌথ উদ্যোগ নেওয়া নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হয়। সমুদ্রবন্দর, লজিস্টিকস, সবুজ প্রযুক্তি ও জনস্বাস্থ্য খাতে গবেষণা ও প্রযুক্তি স্থানান্তরের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। বৈঠক শেষে মেয়র ড. শাহাদাত হোসেন বলেন, নাথানিয়েল এরস্কাইন-স্মিথের মতো একজন অভিজ্ঞ ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত নেতার সঙ্গে আলোচনা অত্যন্ত ফলপ্রসূ হয়েছে। এই সংলাপ দুই দেশের সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করবে। নাথানিয়েল এরস্কাইন-স্মিথ বলেন, বাংলাদেশ ও কানাডার মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা আরও গভীর করতে তিনি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দুই শহরের মধ্যে এই ধরনের সংলাপ দীর্ঘমেয়াদে বাস্তব সুফল বয়ে আনবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
চসিক মেয়রের সঙ্গে কানাডার ফেডারেল এমপির বৈঠক
বৈষম্যবিরোধী নেতার বিরুদ্ধে ‘চাঁদাবাজির’ অভিযোগ
দুই কোটি টাকার চাঁদা না পেয়ে জাতীয় শ্রমিক লীগের মেঘনা পেট্রোলিয়াম এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদককে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ উঠেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের চট্টগ্রাম নগরের সদস্যসচিব নিজাম উদ্দিনের বিরুদ্ধে। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে তিনি জানান, এটি একটি ষড়যন্ত্র। শনিবার (৫ জুলাই) চট্টগ্রাম নগর পুলিশ কমিশনার হাসিব আজিজ বরাবর অভিযোগ করে একটি চিঠি দিয়েছেন রিয়াজুল জান্নাত নামের এক নারী।  রিয়াজুল জান্নাত জামায়াতে ইসলামীর বাগমনিরাম দক্ষিণ সাংগঠনিক ওয়ার্ডের সেক্রেটারি নওশেদ জামালের স্ত্রী।  এর আগে গত বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) নওশেদ জামালকে গ্রেপ্তার করেছে কোতোয়ালি থানা। পুলিশ বলছে, নওশেদ জাতীয় শ্রমিক লীগ মেঘনা পেট্রোলিয়াম এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। চিঠিতে রিয়াজুল জান্নাত উল্লেখ করেন, নওশেদ জামাল চট্টগ্রামে মেঘনা পেট্রোলিয়াম এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ও জামায়াতের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তিনি জামায়াতে ইসলামীর রুকন, পাশাপাশি বাগমনিরাম দক্ষিণ সাংগঠনিক ওয়ার্ডের সেক্রেটারি। কিছুদিন ধরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা পরিচয় দিয়ে নেজাম (নিজাম) উদ্দিন নামের এক ব্যক্তি তার স্বামীর কাছ থেকে দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি করে আসছিলেন। চাঁদা না দেওয়ায় তার স্বামীকে ফাঁসানো হয়। রিয়াজুল জান্নাত চিঠিতে একটি ভিডিওর কথা উল্লেখ করেন। ৬ মিনিট ৫০ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে নিজাম উদ্দিনকে একটি কক্ষে বসে মোবাইল ফোনে কথা বলতে দেখা যায়। সেখানে একপর্যায়ে তিনি বলেন, ‘আরে ভাই শোনেন, পুলিশ পারে না এমন কিছু নাই...। আমি বলতে চাচ্ছি, আপনার যার প্রতি ক্ষোভ, যাদের প্রতি ক্ষোভ, ওই তিনজনকে হলেই তো হইছে... আপনি যদি চান ওই তিনজনকে... করে দিতে পারবে... দেশে থাকতে হবে, এটা মাথায় রাইখেন।’ এদিকে ফেসবুকে পোস্ট করে নিজাম উদ্দিন দাবি করেছেন তিনি চাঁদা চাননি। এ ছাড়া ওই নারীর উল্লিখিত ভিডিওটি পুরোনো। পোস্টে তিনি উল্লেখ করেন, ‘ভিডিওটি পতেঙ্গা থানা এলাকার, তা-ও চার থেকে পাঁচ মাস আগের। অথচ ওই ব্যক্তি গ্রেপ্তার হয়েছেন মাত্র দুই দিন আগে কোতোয়ালি থানার একটি মামলায়। ভিডিওতে কোথাও ‘টাকা দাবির’ তথ্য না থাকার পরও এটিকে ‘চাঁদাবাজির’ তকমার ঢাল হিসেবেই ব্যবহার করছে একটি চক্র।’ নিজাম উদ্দিন কালবেলাকে জানান, এটি একটি ষড়যন্ত্র। আমি ওসিকে বলেছি, আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট হলে নওশেদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে, আর না হয় ছেড়ে দিতে। কিন্তু তারা এখন দাবি করছেন, আমি তাকে ধরিয়ে দিয়েছি। চট্টগ্রাম নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (গণমাধ্যম) মাহমুদা বেগম কালবেলাকে জানান, এ ধরনের অভিযোগ সাধারণত সংশ্লিষ্ট থানায় কিংবা উপকমিশনার কার্যালয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয় অথবা পুলিশ কমিশনার এ বিষয়ে তদন্ত কমিটি করে ব্যবস্থা নেবেন।
বৈষম্যবিরোধী নেতার বিরুদ্ধে ‘চাঁদাবাজির’ অভিযোগ
মদিনা থেকে ফিরেই চট্টগ্রামে রানওয়েতে আটকে গেল বিমান
চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সৌদি আরবের মদিনা থেকে আসা হজযাত্রীদের একটি ফ্লাইট রানওয়েতে আটকা পড়েছে। এতে দুই ঘণ্টা রানওয়ে বন্ধ ছিল। ওই ফ্লাইটে ৩৭৮ জন হজযাত্রী ছিলেন। শনিবার (৫ জুলাই) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটটি (বিজি-১৩৮) অবতরণের পর এ ঘটনা ঘটে।  শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রকৌশলী মোহাম্মদ ইব্রাহীম খলিল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, মদিনা থেকে হজ্জযাত্রী নিয়ে চট্টগ্রামে আসা বিমান বাংলাদেমের ফ্লাইট ল্যান্ড করার পর রানওয়ে-২৩ প্রান্তে এসে যান্ত্রিক ত্রুটিজনিত কারণে আটকা পড়ে। ত্রুটি সারিয়ে বিমানটিকে বেলা ১১টা ২০ মিনিটে রানওয়ে থেকে নিরাপদে সরিয়ে এপ্রোনে নিয়ে আসা হয়েছে। অনাকাঙ্ক্ষিত এই ইস্যুতে চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়ে প্রায় ২ ঘণ্টা বন্ধ ছিল। ফ্লাইটে ৩৭৮ জন হজযাত্রী ছিলেন। এদিকে ক্ষুদে বার্তায় চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের সহকারী সিকিউরিটি সুপারভাইজার আবদুল আলম জানান, বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটটি হজ্জযাত্রী নিয়ে মদিনা থেকে চট্টগ্রামে অবতরণ করার পরে রানওয়ের শেষ মাথা আটকে যায়। এরপর বিমানের সামনের চাকা টেনে ঠিক করে দিলে পরবর্তী সময়ে বিমান ইঞ্জিন স্টার্ট করে বে-তে চলে আসে। বর্তমানে চট্টগ্রাম বিমান বন্দরে উড্ডয়ন ও অবতরণ কার্যক্রম চালু রয়েছে।  
মদিনা থেকে ফিরেই চট্টগ্রামে রানওয়েতে আটকে গেল বিমান
চট্টগ্রামে ৩ হাজার লিটার অকটেনসহ একজন আটক
চট্টগ্রামে ৩ হাজার লিটার অকটেনসহ একজন আটক
জুলাইয়ে আহত সাংবাদিকদের খোঁজ নেয়নি কেউই!
জুলাইয়ে আহত সাংবাদিকদের খোঁজ নেয়নি কেউই!
জামায়াতে যোগ দিলেন জাপা নেতা
জামায়াতে যোগ দিলেন জাপা নেতা
পুলিশ প্রশাসন সংস্কারে সব ছাত্র-সংগঠনের আন্দোলন এক ব্যানারে
পুলিশ প্রশাসন সংস্কারে সব ছাত্র-সংগঠনের আন্দোলন এক ব্যানারে