বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট ২০২৫, ১৩ ভাদ্র ১৪৩২

দুর্বল শরীর? যেসব খাবার বাড়িয়ে তুলবে আপনার শক্তি

কালবেলা ডেস্ক
প্রকাশ : ০৫ জুলাই ২০২৫, ০৯:০৯ এএম
আপডেট : ০৫ জুলাই ২০২৫, ০৯:৪৩ এএম
ছবি : সংগৃহীত
ছবি : সংগৃহীত

অনেকে সকাল, দুপুর ও রাত—তিন বেলাতেই নিয়মিত খাবার খাওয়ার পরও শরীর দুর্বল লাগে। দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকা, কম খাওয়া বা অতিরিক্ত চাপসহ নানা কারণে শরীর দুর্বল লাগতে পারে। শরীরের দুর্বলতা কাটাতে শুধু পরিমাণে খাওয়াই যথেষ্ট নয়, দরকার সঠিক পুষ্টি। প্রতিদিনের খাবারে যদি প্রয়োজনীয় প্রোটিন, আমিষ, ভিটামিন ও সঠিক পুষ্টিগুণ না থাকে, তাহলে শরীর দুর্বল লাগতেই পারে। তাই শক্তি বাড়াতে খাবার হতে হবে শরীরের উপযোগী ও বিষমুক্ত। এসব খাবারই শরীরকে রাখে সুস্থ, সবল ও সক্রিয়।

শুধু মাছ-মাংসই নয়, এমন কিছু খাবার রয়েছে যা শরীরের শক্তি ও পুষ্টির ঘাটতি পূরণে বড় ভূমিকা রাখে। এসব খাবার নিয়মিত খেলে শরীর ধীরে ধীরে শক্তিশালী হয়ে ওঠে। স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট হেলথলাইনের এক প্রতিবেদনে ওঠে আসে এসব তথ্য।

চলুন জেনে নেওয়া যাক শক্তিশালী করে তোলে এমন সব খাবার সম্পর্কে

প্রসেসিং ফুড এড়িয়ে চলা

প্রক্রিয়াজাত খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলা উচিত। যেমন-প্যাকেটজাত বা টিনজাত খাবার, বক্সে রাখা রেডি ফুড কিংবা পূর্বে রান্না করে ফ্রিজে রাখা মাংস ইত্যাদি। এছাড়াও চিজ বার্গার বা ফ্রাই খেতে ভালো লাগলেও এতে পুষ্টিগুণ খুবই কম থাকে। এসব খাবারে সাধারণত প্রিজারভেটিভ, কৃত্রিম উপাদান, অতিরিক্ত সোডিয়াম, ট্রান্স ফ্যাট ও অ্যাডিটিভ থাকে, যা শরীরের স্বাভাবিক গতি কমিয়ে দেয়। তাই শক্তিশালী ও সুস্থ শরীর চাইলে প্রক্রিয়াজাত খাবার কমিয়ে প্রাকৃতিক খাবারের দিকে ঝোঁকাই ভালো।

সতেজ মৌসুমি ফল ও সবজি

খাবারের তালিকায় সবসময় এমন খাবার রাখতে হবে, যেগুলো পুষ্টিতে ভরপুর। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখা উচিত মৌসুমি তাজা ফল এবং সবজি। এসব ফল ও সবজি যেন সতেজ এবং কীটনাশকমুক্ত হয়, সেদিকেও নজর দেওয়া জরুরি। কারণ পুষ্টিকর, নিরাপদ ও প্রাকৃতিক খাবারই শরীরকে রাখে সুস্থ ও শক্তিশালী।

চর্বিহীন প্রোটিন

চর্বিযুক্ত লাল মাংস খাওয়ার সময় সতর্ক থাকতে হয়। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে যা শরীরের ক্ষতি করতে পারে। এর পরিবর্তে খাবারের তালিকায় রাখা যেতে পারে মুরগি, টার্কি কিংবা মাছের মতো চর্বি কমযুক্ত প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার। বিশেষ করে স্যামন ও টুনার মতো ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডযুক্ত মাছ শরীরের জন্য অনেক উপকারী। এসব মাছ হৃদ্‌যন্ত্র ও মস্তিষ্কের সুস্থতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

শস্যদানা এবং কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট

চিনি ও সাদা ময়দা শরীরে খুব সামান্য পুষ্টি দেয়। একারণে এগুলো যতটা সম্ভব পরিহার করাই ভালো। এর বদলে খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে ফাইবারসমৃদ্ধ কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট। যেমন—চাল, ডাল, ভুট্টা, সয়াবিন, বিনস এবং কড়াইশুঁটির মতো নানা ধরনের শস্য। এসব খাবার হজমে সহায়তা করে এবং দীর্ঘস্থায়ী শক্তি জোগায়, যা শরীরকে চাঙা রাখে।

বাদাম এবং বীজ

ক্লান্তি দূর করতে এবং ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বাদাম ও বীজ অত্যন্ত কার্যকরী খাবার। এগুলো শুধু পুষ্টিকরই নয়, বরং শক্তি জোগাতেও দারুণ সহায়ক। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন কাজু, হ্যাজেলনাট, পেকান, আখরোট, সূর্যমুখী ও কুমড়ার বীজের মতো খাবার। এসব বাদাম ও বীজ কাঁচা ও লবণ ছাড়া খাওয়াই সবচেয়ে ভালো, কারণ এতে প্রাকৃতিক পুষ্টিগুণ অটুট থাকে এবং শরীর সহজে গ্রহণ করতে পারে।

পানি

শরীর সুস্থ রাখতে সবচেয়ে জরুরি উপাদানগুলোর একটি হলো পানি। যদিও পানি সরাসরি ক্যালোরি বা শক্তি দেয় না, তবে এটি শরীরের নানা গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া ঠিকভাবে চালাতে সহায়তা করে। নিয়মিত ও পর্যাপ্ত পানি পান শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে এবং শক্তি ধরে রাখতে সাহায্য করে। তাই দিনে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ভিটামিন এবং সম্পূরক খাবার

যদি দৈনন্দিন খাবার থেকে শরীরের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি না মেলে, তাহলে ভিটামিন বা পুষ্টিসমৃদ্ধ সাপ্লিমেন্ট নেওয়ার কথা ভাবা যেতে পারে। তবে এর আগে অবশ্যই একজন পুষ্টিবিদ বা চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। তাদের পরামর্শে আপনি শরীরের উপযোগী পুষ্টিকর পরিপূরক ও খাদ্যতালিকা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাবেন।

কলা

কলা একটি পুষ্টিগুণে ভরপুর ফল, যা শরীরের জন্য বেশ উপকারী। এতে রয়েছে পটাসিয়াম, ফাইবার, ভিটামিন ও কার্বোহাইড্রেট—যা শরীরে দ্রুত প্রাকৃতিক শক্তি জোগায়। দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় কলা রাখলে সহজেই শক্তি ও পুষ্টির চাহিদা পূরণ হয়।

ওটস

ওটস শুধু সকালের নাশতার জন্য নয়, যেকোনো সময়ের জন্যই উপযোগী একটি স্বাস্থ্যকর খাবার। এক বাটি ওটসে পাওয়া যায় ফাইবার ও কিছু পরিমাণ প্রোটিন, যা শরীরে ধীরে ধীরে শক্তি জোগায়। এটি দীর্ঘক্ষণ পেট ভরাও রাখে এবং ক্লান্তি কমায়।

মন্তব্য করুন

বসার ভঙ্গিই বলে দেবে আপনি মানুষ হিসেবে কেমন
আমাদের মাঝেমধ্যেই জানতে ইচ্ছে হয়, আমরা মানুষ হিসেবে কেমন? প্রায় সময় বন্ধু-বান্ধব বা আশপাশের মানুষকে আমরা এ ধরনের প্রশ্ন করে থাকি। তবে মানুষ হিসেবে আপনি কেমন? এটি জানতে এখন আর বেশি সময় নিতে হবে না। কারণ সাইকোলজি বলছে, মানুষের বসার ভঙ্গি থেকে সহজেই বোঝা সম্ভব তার ব্যক্তিত্ব। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এপিবি লাইভের এক প্রতিবেদনে ওঠে আসে এ তথ্য।   তবে চলুন ছবি দেখে জেনে নেওয়া যাক আপনার ব্যক্তিত্ব কেমন-  ১.ছবিতে বাঁ দিক থেকে ১ নম্বর ভঙ্গিতে বসা ব্যক্তির হাঁটু একসঙ্গে হলেও দুই পায়ের পাতার মাঝে থাকে দূরত্ব। এই ধরনের বসার ভঙ্গি ইঙ্গিত দেয় তিনি বেশ নির্ভার ও চিন্তাহীন প্রকৃতির। এমন ব্যক্তি কঠিন সময়েও সহজভাবে পরিস্থিতি সামাল দিতে পারেন। তবে তারা সাধারণত পরিকল্পনাহীনভাবে জীবন যাপন করে থাকেন। ২. ছবিতে ২ নম্বর ভঙ্গিতে দেখা যাচ্ছে পায়ের ওপর পা তুলে বসা—এমন কাউকে দেখলে ধরে নেওয়া যায়, তিনি উচ্চাকাঙ্ক্ষী একজন মানুষ। তারা সাধারণত হাসিখুশি মেজাজের হন এবং জীবনকে উপভোগ করে কাটানোতেই গুরুত্ব দেন। ৩. ছবির ৩ নম্বর ভঙ্গি অনুযায়ী, যারা হাঁটু ফাঁক করে কিন্তু পায়ের পাতাগুলো একসঙ্গে রেখে সোজা হয়ে বসেন, তারা সাধারণত সহজে কারো ওপর ভরসা করেন না। তারা কথা বলতে ভালোবাসেন, তবে সময় নষ্ট করাকে একেবারেই পছন্দ করেন না। সময় সচেতন ও আত্মবিশ্বাসী এই মানুষরা দায়িত্বের ব্যাপারে বেশ সিরিয়াস হয়ে থাকেন। ৪. ছবির ৪ নম্বর ভঙ্গিতে দেখা যায়, যারা হাঁটু ও পায়ের পাতা একসঙ্গে করে সোজা হয়ে বসেন, তারা সাধারণত আত্মকেন্দ্রিক স্বভাবের হন। নিজের জগতে থাকতে পছন্দ করেন এবং প্রয়োজন ছাড়া সহজে মিশে যান না। এ ধরনের মানুষ শান্ত, ভদ্র এবং সংযত আচরণে অভ্যস্ত। ৫. ছবির ৫ নম্বর ভঙ্গিতে যারা হাঁটু ও পায়ের পাতা একসঙ্গে রেখে সোজা হয়ে সামান্য হেলিয়ে বসেন, তারা সাধারণত কাজকেই জীবনের মূল কেন্দ্রবিন্দু মনে করেন। এমন মানুষরা স্পষ্টভাষী, আত্মবিশ্বাসী এবং উচ্চাকাঙ্ক্ষায় ভরপুর হয়ে থাকেন। তারা লক্ষ্য স্থির রেখে এগিয়ে যেতে পছন্দ করেন।
বসার ভঙ্গিই বলে দেবে আপনি মানুষ হিসেবে কেমন
ফ্রিজের ভেতর টয়লেট টিস্যু রাখার উপকারিতা জানলে অবাক হবেন
আমাদের সবার বাসায় ফ্রিজ আছে। ফ্রিজে মূলত কাঁচা সবজি, মাছ, মাংস রাখা হয়, যাতে এসব জিনিস সতেজ থাকে। অনেকে আবার পানি, পাউরুটি, মুড়িও ফ্রিজে রাখে। তবে ফ্রিজে কি কখনো টয়লেট টিস্যু রাখার কথা ভেবেছনে? শুনে অবাক লাগলেও, এই সাধারণ টিস্যু ফ্রিজে রেখে পাওয়া যায় দারুণ কিছু উপকারিতা।  সম্প্রতি ইংল্যান্ডভিত্তিক খাদ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট ‘অনেস্ট ফুড টক’-এর সম্পাদক রুইজ আস্রি বলেন, এই কৌশলের পেছনে আছে টয়লেট পেপারের শোষণ ক্ষমতা। ফ্রিজের আর্দ্রতার কারণে প্রায়ই ছত্রাক ও দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয়। ফ্রিজে টয়লেট পেপার লাখলে অতিরিক্ত আর্দ্রতা শুষে নেয় এবং কটু গন্ধ দূর করে। পদ্ধতিটি ব্যবহারকারীদের দাবি, এই পদ্ধতি বেশ কার্যকর। ফ্রিজে রাখা বাসি খাবার বা দুধ থেকে দুর্গন্ধ ছড়ায়, যা ব্যবহারকারীদের জন্য অস্বস্তিকর। ফলে ফ্রিজের ভেতর টয়লেট পেপার রাখলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কারণ টয়লেট পেপার ফ্রিজের দুর্গন্ধের জন্য দায়ী আর্দ্রতা শোষণ করে নিতে পারে। তবে মনে রাখতে হবে, ফ্রিজে রাখা টয়লেট পেপার প্রতি তিন সপ্তাহ পরপর বদলানো উচিত। যদিও এই পদ্ধতি সবার কাছে স্বাভাবিক নাও মনে হতে পারে। এ ক্ষেত্রে বিকল্প হিসেবে আরেকটি উপায় জানিয়েছে লাইফস্টাইল বিষয়ক ওয়েবসাইট ‘প্যারাদে’। প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, খরচ ও কার্যকারিতার দিক থেকে বেকিং সোডা হতে পারে ভালো একটি বিকল্প। এটি শুধু অতিরিক্ত আর্দ্রতাই নয়, দুর্গন্ধের জন্য দায়ী অ্যাসিডও শোষণ করে ফ্রিজকে রাখে পরিষ্কার ও সতেজ। যেখানে টয়লেট পেপার তিন সপ্তাহ পর পর বদলাতে হয়, সেখানে বেকিং সোডা বদলাতে হয় মাত্র তিন মাসে একবার। ফলে এটি আরও সাশ্রয়ী ও দীর্ঘস্থায়ী সমাধান। তবে যারা দুর্গন্ধ দূর করতে টয়লেট পেপার ব্যবহার করতে চান, তাদের জন্য ‘প্যারাদে’-এর পরামর্শ হলো—সবসময় নতুন একটি টয়লেট পেপার রোল ব্যবহার করুন এবং তিন সপ্তাহ পর সেটি ফ্রিজ থেকে সরিয়ে ফেলুন। বিশেষভাবে সতর্ক করে বলা হয়েছে, ‘এ রোলটি কখনোই আবার বাথরুমে ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন না।’
ফ্রিজের ভেতর টয়লেট টিস্যু রাখার উপকারিতা জানলে অবাক হবেন
০৭ জুলাই : কী ঘটেছিল ইতিহাসের এই দিনে
প্রবাদে আছে—‘সময় ও স্রোত’ কারও জন্য অপেক্ষা করে না। সাধারণভাবে বলা যায়, আজ যা অতীত আগামীকালের জন্য তা-ই ইতিহাস। আর এই সময়টাতে ঘটে চলে বিভিন্ন ধরনের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। সব ঘটনা ইতিহাসে স্থান পায় না। ইতিহাস আমাদের পথ দেখায়, ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে আমরা সামনের দিকে এগিয়ে চলি। সে জন্য আমাদের অতীতের উল্লেখযোগ্য ঘটনাবলি জানা দরকার। আজ সোমবার, ৭ জুলাই ২০২৫। একনজরে দেখে নেওয়া যাক ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়। ঘটনা  ১০৩৭ - সেলজুকি রাষ্ট্রের সূচনা। ১৪৯৫ - রাজা দ্বিতীয় ফার্দিনান্দ নেপলসে ফিরে আসেন। ১৫৫০ - প্রথম চকোলেট বাজারে আসে। ১৬০৭ - ‘গড সেভ দ্য কিং’ গানটি প্রথম গীত হয়। ১৭৬৩ - বাংলার নবাব হিসেবে মীরজাফর পুনরায় ক্ষমতা লাভ করেন। ১৮৫৫ - ব্রিটিশবিরোধী সাঁওতাল বিদ্রোহ ব্যাপকতা ও বিস্তার লাভ করে। ১৮৯৬ - বোম্বাইয়ে ভারতের প্রথম সিনেমা প্রদর্শিত হয়। ১৯০৪ - নরওয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। ১৯০৫ - লর্ড কার্জন বঙ্গভঙ্গ ঘোষণা করেন। ১৯২৭ - বিবিসি প্রথম গ্রামোফোন রেকর্ডের অনুষ্ঠান সম্প্রচার করে। ১৯২৯ - ভ্যাটিক্যান সিটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের মর্যাদা লাভ করে। ১৯৩১ - বিশিষ্ট ভূপর্যটক রামনাথ বিশ্বাস সাইকেলে চড়ে বিশ্ব পরিভ্রমণ শুরু করেন। ১৯৩২ - মন্ট্রিলের ক্রিকেট ম্যাচে ডাবল সেঞ্চুরি করেন স্যার ডোন্যাল্ড ব্র্যাডম্যান। ১৯৩৭ - উত্তর চীনে জাপান হামলা চালায়। ১৯৪৮ - বিশেষ আইন বলে স্বাধীন ভারতে প্রথম বহুমুখী নদী উপত্যকা প্রকল্প 'দামোদর ভ্যালি করপোরেশন' (সংক্ষেপে ডিভিসি) স্থাপিত হয়। ১৯৫০ - যুক্তরাষ্ট্রের সভাপতিত্বে কোরীয় বিষয় পরিচালনা কার্যালয় প্রতিষ্ঠা। ১৯৫৭ - চীনের পর্বতারোহীরা নতুন বিশ্বরেকর্ড সৃষ্টি করেন। ২০২৪ - বাংলাদেশে জুলাই অভ্যুত্থানের ঘটনাবহুল দিন। বাংলা ব্লকেডে অচল ঢাকা। সারা দেশে বিক্ষোভ করেন হাজার হাজার শিক্ষার্থী  জন্ম  ১০৫৩ - জাপানের সম্রাট সিরাকাওয়া। ১১১৯ - জাপানের সম্রাট সোতুকু। ১৮০৬ - ইতালিয়ান ইতিহাসবিদ ও মন্ত্রী মাইকেল আমারি। ১৮৮৭ - চিত্রশিল্পী মার্ক শাগাল। ১৮৮৮ - বাঙালি কবি ও সাহিত্যিক নরেন্দ্র দেব।  ১৯০১ - ভিত্তোরিও দে সিকা, ইতালীয় চলচ্চিত্র পরিচালক। ১৯০৫ - প্রবোধকুমার সান্যাল প্রখ্যাত বাঙালি সাহিত্যিক সাংবাদিক ও পরিব্রাজক । ১৯১৪ - অনিল বিশ্বাস, ভারতীয় সুরকার ও সংগীত পরিচালক।  ১৯২০ - দিলীপকুমার বিশ্বাস প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাসের একজন দিকপাল ঐতিহাসিক। ১৯৪৪ - আইভি রহমান, বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ ও সমাজকর্মী। ১৯৪৪ - ইয়ান উইলমুট, ইংরেজ ভ্রূণতত্ত্ব বিজ্ঞানী এবং এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কটিশ সেন্টার ফর রিজেনারেটিভ মেডিসিন বিভাগের সভাপতি। মৃত্যু ১৩০৪ - পোপ একাদশ বেনেডিক্ট। ১৩০৭ - ইংল্যান্ডের রাজা প্রথম এডওয়ার্ড। ১৫৭৩ - ইতালির স্থপতি জাকোমা দা ভিনিওয়ার। ১৭১৮ - চক্রান্তের অভিযোগে পিতা রাশিয়ার পিটার দ্য গ্রেটের নির্দেশে পুত্র আলেঙ্সিকে পিটিয়ে হত্যা। ১৯১০ - বাংলাদেশের ইসলামী চিন্তাবিদ, সমাজ সংস্কারক, সাহিত্যিক মুন্সী মেহেরুল্লাহ। ১৯৩০ - আর্থার কোনান ডয়েল, স্কটিশ সাহিত্যিক, শার্লক হোম্‌সের গল্পসমূহের জন্য বিখ্যাত। (জ.২২/০৫/১৮৫৯) ১৯৩১ - দীনেশ গুপ্ত, ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী বাঙালি বিপ্লবী। (জ.০৬/১২/১৯১১) ১৯৬৫ - ইংল্যান্ডের পেসার বিল হিথচ। ১৯৭২ - তালাল বিন আবদুল্লাহ, জর্ডানের দ্বিতীয় বাদশাহ। (জ. ১৯০৯) ১৯৯০ - ভারতের মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্টের শীর্ষ নেতা লালডেঙ্গা। ১৯৯৮ - মাসুদ আবিওলা, নাইজেরিয়ায় শীর্ষ স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা। ২০০৩ - কেতকী দত্ত বাংলার পেশাদারি মঞ্চের খ্যাতনামা অভিনেত্রী ও গায়িকা।  ২০০৭ - আহসান উল্লাহ, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা।
০৭ জুলাই : কী ঘটেছিল ইতিহাসের এই দিনে
সোমবার ঢাকার যেসব এলাকায় মার্কেট বন্ধ
কেনাকাটা করতে আমরা প্রতিদিন কোথাও না কোথাও গিয়ে থাকি। দেখা গেল, রাজধানীতে আজ আপনি যেখানে কেনাকাটা করতে যাবেন ওই এলাকা বন্ধ, তখনই পড়তে হবে মহাবিড়ম্বনায়। তাই বাইরে বের হওয়ার আগে দেখে নিন আজ সোমবার (৭ জুলাই) রাজধানীর কোন কোন এলাকার মার্কেট ও শপিংমল বন্ধ। যেসব এলাকার দোকানপাট অর্ধদিবস বন্ধ থাকবে আগারগাঁও, তালতলা, শেরেবাংলা নগর, শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া, পল্লবী, মিরপুর-১০, মিরপুর-১১, মিরপুর-১২, মিরপুর-১৩, মিরপুর-১৪, ইব্রাহীমপুর, কচুক্ষেত, কাফরুল, মহাখালী, নিউ ডিওএইচএস, ওল্ড ডিওএইচএস, কাকলী, তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দর এলাকা, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ক্যান্টনমেন্ট, গুলশান-১, ২, বনানী, মহাখালী কমার্শিয়াল এরিয়া, নাখালপাড়া, মহাখালী ইন্টার সিটি বাস টার্মিনাল এরিয়া, রামপুরা, বনশ্রী, খিলগাঁও, গোড়ান, মালিবাগের একাংশ, বাসাবো, ধলপুর, সায়েদাবাদ, মাদারটেক, মুগদা, কমলাপুরের একাংশ, যাত্রাবাড়ীর একাংশ, শনির আখড়া, দনিয়া, রায়েরবাগ ও সানারপাড়। যেসব মার্কেট অর্ধদিবস বন্ধ থাকবে বিসিএস কম্পিউটার সিটি (আইডিবি), পল্লবী সুপার মার্কেট, মিরপুর বেনারসি পল্লি, ইব্রাহীমপুর বাজার, রজনীগন্ধা মার্কেট, ইউএই মৈত্রী কমপ্লেক্স, বনানী সুপার মার্কেট, ডিসিসি মার্কেট গুলশান-১ এবং ২, গুলশান পিংক সিটি, মোল্লা টাওয়ার, আল-আমিন সুপার মার্কেট, রামপুরা সুপার মার্কেট, মালিবাগ সুপার মার্কেট, তালতলা সিটি করপোরেশন মার্কেট, কমলাপুর স্টেডিয়াম মার্কেট, গোরান বাজার, আবেদিন টাওয়ার, ঢাকা শপিং সেন্টার, আয়েশা মোশারফ শপিং কমপ্লেক্স, মিতালী অ্যান্ড ফ্রেন্ড সুপার মার্কেট।
সোমবার ঢাকার যেসব এলাকায় মার্কেট বন্ধ
ব্রাশের আগে পানি পান করবেন কি না? কী বলছেন চিকিৎসকরা 
ব্রাশের আগে পানি পান করবেন কি না? কী বলছেন চিকিৎসকরা 
০৬ জুলাই : কী ঘটেছিল ইতিহাসের এই দিনে
০৬ জুলাই : কী ঘটেছিল ইতিহাসের এই দিনে
দীর্ঘ জীবন ও তারুণ্যের রহস্য জানালেন ১০২ বছর বয়সী চিকিৎসক
দীর্ঘ জীবন ও তারুণ্যের রহস্য জানালেন ১০২ বছর বয়সী চিকিৎসক
ভালো ঘুমের জন্য ৬ ব্যায়াম
ভালো ঘুমের জন্য ৬ ব্যায়াম