বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট ২০২৫, ১৩ ভাদ্র ১৪৩২

০৬ জুলাই : কী ঘটেছিল ইতিহাসের এই দিনে

কালবেলা ডেস্ক
প্রকাশ : ০৬ জুলাই ২০২৫, ০৭:৫৫ এএম
ছবি : গ্রাফিক্স কালবেলা
ছবি : গ্রাফিক্স কালবেলা

প্রবাদে আছে—‘সময় ও স্রোত’ কারও জন্য অপেক্ষা করে না। সাধারণভাবে বলা যায়, আজ যা অতীত আগামীকালের জন্য তা-ই ইতিহাস। আর এই সময়টাতে ঘটে চলে বিভিন্ন ধরনের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। সব ঘটনা ইতিহাসে স্থান পায় না। ইতিহাস আমাদের পথ দেখায়, ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে আমরা সামনের দিকে এগিয়ে চলি। সে জন্য আমাদের অতীতের উল্লেখযোগ্য ঘটনাবলি জানা দরকার।

আজ রোববার, ৬ জুলাই ২০২৫। একনজরে দেখে নেওয়া যাক ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

ঘটনাবলি

১৪১৫ - চেক ধর্মীয় সংস্কারবাদী জান হুসকে ক্যাথলিক কাউন্সিল কর্তৃক জীবন্ত পুড়িয়ে হত্যা।

১৫০৫ - সিকান্দার শাহ লোদির রাজত্বকালে ভয়ানক ভূমিকম্পে আগ্রা বিধ্বস্ত হয়।

১৮৮৫ - বিখ্যাত ফরাসি চিকিৎসক ও বিজ্ঞানী লুই পাস্তুর রোগ প্রতিরোধক টিকা আবিষ্কার করেন।

১৮৯২ - দাদাভাই নওরোজি ব্রিটেনে প্রথম ইনডিয়ান মেম্বার অব পার্লামেন্ট নির্বাচিত হন।

১৯১৯ - বিশ্বের প্রথম বিমান 'ব্রিটিশ আর-৩৪' আটলান্টিক পাড়ি দেয়। লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে সময় নেয় ১০৮ ঘণ্টা।

১৯৪৪ - সুভাষচন্দ্র বসু আজাদ হিন্দ রেডিওতে গান্ধীজিকে 'জাতির জনক' অভিধা প্রদান করেন।

১৯৪৫ - নিকারাগুয়ার প্রথম জাতিসংঘের সনদ গ্রহণ।

১৯৪৭ - সোভিয়েত ইউনিয়ন এ. কে. ৪৭ রাইফেল উৎপাদন শুরু করে।

১৯৫২ - লন্ডন শহরে শেষবারের মতো ট্রাম চলাচল।

১৯৫৩ - রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা।

১৯৬৪ - তিয়াত্তর বছর ব্রিটিশ অধিকারে থাকার পর মালাউই স্বাধীনতা লাভ করে।

১৯৭১ - কামুজু বান্দার নিজেকে মালাবি’র আজীবন প্রেসিডেন্ট ঘোষণা।

১৯৭৯ - মিসরে নীল নদের তীরে বিনানুল মূলক নামক গুহায় মিশরের ফেরাউন দ্বিতীয় রেমেসিসের মমি আবিষ্কৃত হয়।

১৯৯১ - জার্মান টেনিস তারকা স্টেফি গ্রাফ পর পর তৃতীয়বারের মতো উইম্বলডন জেতেন।

১৯৯৯ - ইসরাইলের পার্লামেন্টে এহুদ বারাককে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অনুমোদন।

২০২৩ - তামিম ইকবাল সব ধরনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর ঘোষণা দেন, যা পরে প্রত্যাহার করেন।

জন্ম

১২৬৫ - ইতালীর বিশ্বখ্যাত কবি দান্তে আলিগিয়েরি।

১৭৮১ - সিঙ্গাপুরের প্রতিষ্ঠাতা স্যার টমাস স্ট্যামফোর্ড র‍্যাফলস।

১৮৩৭ - রামকৃষ্ণ গোপাল ভাণ্ডারকর, ভারতীয় গবেষক, প্রাচ্যবিদ ও সমাজ সংস্কারক।

১৮৬৬ - নগেন্দ্রনাথ বসু, বাংলা ভাষায় প্রথম বিশ্বকোষের সংকলক, প্রত্নতাত্ত্বিক ও ইতিহাসবিদ।

১৮৭৭ - নিথেতো আলকালা-থামোরা, স্পেনের প্রধানমন্ত্রী।

১৮৮৭ - মার্ক শাগাল, বেলারুশীয়-রুশ-ফরাসি শিল্পী।

১৮৯০ - ধন গোপাল মুখোপাধ্যায়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম সফল ভারতীয় বুদ্ধিজীবী।

১৯০১ - ভারত কেশরী ড. শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, ভারতীয় শিক্ষাবিদ, লেখক এবং জাতীয়তাবাদী রাজনীতিবিদ।

১৯০৬ - দৌলত সিং কোঠারি, ভারতীয় পদার্থবিদ এবং শিক্ষাবিদ। ১৯০৭ - ফ্রিদা কাহলো, মেক্সিকীয় চিত্রশিল্পী।

১৯২১ - ন্যান্সি রিগ্যান, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি রোনাল্ড রিগ্যানের সহধর্মিণী।

১৯২৩ - বয়সিয়েছ জারুজেলস্কি, পোলিশ সামরিক কর্মকর্তা ও রাজনীতিবিদ।

১৯২৪ - মহিম বরা, ভারতের অসমের গল্পকার, কবি সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ।

১৯৩০ - কর্ণাটকী শাস্ত্রীয় সংগীতের কণ্ঠশিল্পী এম বালামুরলীকৃষ্ণ।

১৯৩৫ - ক্যান্ডি বার, মার্কিন স্ট্রিপার, ব্যঙ্গাত্মক নর্তকী, অভিনেত্রী, এবং প্রাপ্তবয়স্ক মডেল।

১৯৩৫ - চতুর্দশ দালাই লামা, ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দে তিব্বত থেকে প্রস্থান করে ভারতে আশ্রয় গ্রহণ করেন।

১৯৪০ - নুরসুলতান নাজারবায়েভ, কাজাখস্তানের প্রথম রাষ্ট্রপতি।

১৯৪১ - ডেভিড ক্রিস্টাল, ব্রিটিশ ভাষাবিজ্ঞানী, একাডেমিক এবং লেখক।

১৯৪৬ - জর্জ ডব্লিউ বুশ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র-এর ৪৩তম প্রেসিডেন্ট।

১৯৪৬ - পিটার সিঙার, অস্ট্রেলিয়ান দার্শনিক।

১৯৪৬ - সিলভেস্টার স্ট্যালোন, মার্কিন অভিনেতা ও চলচ্চিত্র পরিচালক।

১৯৪৯ - নোলি দে কাস্ত্রো, ফিলিপিনো সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ।

১৯৫১ - জেফ্রি রাশ, অস্ট্রেলিয়ান অভিনেতা ও প্রযোজক।

১৯৫২ - হিলারি ম্যান্টেল, ইংরেজ মহিলা ঔপন্যাসিক, ছোট গল্প লেখিকা, প্রাবন্ধিক।

১৯৫৩ - মাহমুদুর রহমান, বাংলাদেশি প্রকৌশলী, সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ।

১৯৭৭ - মাখায়া এনটিনি, দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ও ফাস্ট বোলার।

১৯৮০ - এভা গ্রিন, ফরাসি চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ও মডেল।

১৯৮৫ - রণবীর সিং, ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা।

মৃত্যু

১৫৩৫ - থমাস মুর, ইংরেজ আইনজ্ঞ, সমাজবিজ্ঞানী, দার্শনিক, লেখক ও কূটনীতিক।

১৬১৪ - রাজা মানসিংহ, রাজা ভগবান দাসের পালিত পুত্র।

১৮৫৪ - জর্জ সায়মন ও'ম, জার্মান পদার্থবিদ।

১৮৯৩ - গি দ্য মোপাসাঁ, ফরাসি কবি, গল্পকার ও ঔপন্যাসিক।

১৯৪০ - জমিরুদ্দিন আহমদ, হাটহাজারী মাদ্রাসার প্রধান পৃষ্ঠপোষক।

১৯৬২ - উইলিয়াম ফকনার, সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী মার্কিন সাহিত্যিক।

১৯৭১ - লুইস আর্মস্ট্রং, মার্কিন ট্রাম্পেট বাদক ও জ্যাজ সংগীতশিল্পী।

১৯৭৬ - ঝু দে, চীনের একজন সর্বাধিনায়ক, সেনাপতি, রাজনীতিবিদ, বিপ্লবী এবং চীনের কমিউনিস্ট পার্টির অন্যতম অগ্রদূত।

১৯৮৯ - জানোস কাদার, হাঙ্গেরিয়ান কমিউনিস্ট নেতা।

২০০২ - ধীরুভাই আম্বানি, ভারতীয় শিল্পপতি এবং রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের প্রতিষ্ঠাতা।

২০০২ - জন ফ্রাঙ্কেনহাইমার, মার্কিন চলচ্চিত্র নির্মাতা ও পরিচালক।

২০১৪ - শঙ্করীপ্রসাদ বসু খ্যাতকীর্তি লেখক, সমালোচক, গবেষক ও ছাত্রপ্রিয় অধ্যাপক।

২০১৭ - হরিপদ কাপালী, বাংলাদেশি কৃষক, হরি ধানের উদ্ভাবক।

২০১৮ - শোকো আসাহরা, জাপানের নতুন ধর্মীয় সংগঠন ওম শিনরিকিও-এর প্রতিষ্ঠাতা।

২০২০ - এন্ড্রু কিশোর, বাংলাদেশি গায়ক।

মন্তব্য করুন

বসার ভঙ্গিই বলে দেবে আপনি মানুষ হিসেবে কেমন
আমাদের মাঝেমধ্যেই জানতে ইচ্ছে হয়, আমরা মানুষ হিসেবে কেমন? প্রায় সময় বন্ধু-বান্ধব বা আশপাশের মানুষকে আমরা এ ধরনের প্রশ্ন করে থাকি। তবে মানুষ হিসেবে আপনি কেমন? এটি জানতে এখন আর বেশি সময় নিতে হবে না। কারণ সাইকোলজি বলছে, মানুষের বসার ভঙ্গি থেকে সহজেই বোঝা সম্ভব তার ব্যক্তিত্ব। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এপিবি লাইভের এক প্রতিবেদনে ওঠে আসে এ তথ্য।   তবে চলুন ছবি দেখে জেনে নেওয়া যাক আপনার ব্যক্তিত্ব কেমন-  ১.ছবিতে বাঁ দিক থেকে ১ নম্বর ভঙ্গিতে বসা ব্যক্তির হাঁটু একসঙ্গে হলেও দুই পায়ের পাতার মাঝে থাকে দূরত্ব। এই ধরনের বসার ভঙ্গি ইঙ্গিত দেয় তিনি বেশ নির্ভার ও চিন্তাহীন প্রকৃতির। এমন ব্যক্তি কঠিন সময়েও সহজভাবে পরিস্থিতি সামাল দিতে পারেন। তবে তারা সাধারণত পরিকল্পনাহীনভাবে জীবন যাপন করে থাকেন। ২. ছবিতে ২ নম্বর ভঙ্গিতে দেখা যাচ্ছে পায়ের ওপর পা তুলে বসা—এমন কাউকে দেখলে ধরে নেওয়া যায়, তিনি উচ্চাকাঙ্ক্ষী একজন মানুষ। তারা সাধারণত হাসিখুশি মেজাজের হন এবং জীবনকে উপভোগ করে কাটানোতেই গুরুত্ব দেন। ৩. ছবির ৩ নম্বর ভঙ্গি অনুযায়ী, যারা হাঁটু ফাঁক করে কিন্তু পায়ের পাতাগুলো একসঙ্গে রেখে সোজা হয়ে বসেন, তারা সাধারণত সহজে কারো ওপর ভরসা করেন না। তারা কথা বলতে ভালোবাসেন, তবে সময় নষ্ট করাকে একেবারেই পছন্দ করেন না। সময় সচেতন ও আত্মবিশ্বাসী এই মানুষরা দায়িত্বের ব্যাপারে বেশ সিরিয়াস হয়ে থাকেন। ৪. ছবির ৪ নম্বর ভঙ্গিতে দেখা যায়, যারা হাঁটু ও পায়ের পাতা একসঙ্গে করে সোজা হয়ে বসেন, তারা সাধারণত আত্মকেন্দ্রিক স্বভাবের হন। নিজের জগতে থাকতে পছন্দ করেন এবং প্রয়োজন ছাড়া সহজে মিশে যান না। এ ধরনের মানুষ শান্ত, ভদ্র এবং সংযত আচরণে অভ্যস্ত। ৫. ছবির ৫ নম্বর ভঙ্গিতে যারা হাঁটু ও পায়ের পাতা একসঙ্গে রেখে সোজা হয়ে সামান্য হেলিয়ে বসেন, তারা সাধারণত কাজকেই জীবনের মূল কেন্দ্রবিন্দু মনে করেন। এমন মানুষরা স্পষ্টভাষী, আত্মবিশ্বাসী এবং উচ্চাকাঙ্ক্ষায় ভরপুর হয়ে থাকেন। তারা লক্ষ্য স্থির রেখে এগিয়ে যেতে পছন্দ করেন।
বসার ভঙ্গিই বলে দেবে আপনি মানুষ হিসেবে কেমন
ফ্রিজের ভেতর টয়লেট টিস্যু রাখার উপকারিতা জানলে অবাক হবেন
আমাদের সবার বাসায় ফ্রিজ আছে। ফ্রিজে মূলত কাঁচা সবজি, মাছ, মাংস রাখা হয়, যাতে এসব জিনিস সতেজ থাকে। অনেকে আবার পানি, পাউরুটি, মুড়িও ফ্রিজে রাখে। তবে ফ্রিজে কি কখনো টয়লেট টিস্যু রাখার কথা ভেবেছনে? শুনে অবাক লাগলেও, এই সাধারণ টিস্যু ফ্রিজে রেখে পাওয়া যায় দারুণ কিছু উপকারিতা।  সম্প্রতি ইংল্যান্ডভিত্তিক খাদ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট ‘অনেস্ট ফুড টক’-এর সম্পাদক রুইজ আস্রি বলেন, এই কৌশলের পেছনে আছে টয়লেট পেপারের শোষণ ক্ষমতা। ফ্রিজের আর্দ্রতার কারণে প্রায়ই ছত্রাক ও দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয়। ফ্রিজে টয়লেট পেপার লাখলে অতিরিক্ত আর্দ্রতা শুষে নেয় এবং কটু গন্ধ দূর করে। পদ্ধতিটি ব্যবহারকারীদের দাবি, এই পদ্ধতি বেশ কার্যকর। ফ্রিজে রাখা বাসি খাবার বা দুধ থেকে দুর্গন্ধ ছড়ায়, যা ব্যবহারকারীদের জন্য অস্বস্তিকর। ফলে ফ্রিজের ভেতর টয়লেট পেপার রাখলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কারণ টয়লেট পেপার ফ্রিজের দুর্গন্ধের জন্য দায়ী আর্দ্রতা শোষণ করে নিতে পারে। তবে মনে রাখতে হবে, ফ্রিজে রাখা টয়লেট পেপার প্রতি তিন সপ্তাহ পরপর বদলানো উচিত। যদিও এই পদ্ধতি সবার কাছে স্বাভাবিক নাও মনে হতে পারে। এ ক্ষেত্রে বিকল্প হিসেবে আরেকটি উপায় জানিয়েছে লাইফস্টাইল বিষয়ক ওয়েবসাইট ‘প্যারাদে’। প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, খরচ ও কার্যকারিতার দিক থেকে বেকিং সোডা হতে পারে ভালো একটি বিকল্প। এটি শুধু অতিরিক্ত আর্দ্রতাই নয়, দুর্গন্ধের জন্য দায়ী অ্যাসিডও শোষণ করে ফ্রিজকে রাখে পরিষ্কার ও সতেজ। যেখানে টয়লেট পেপার তিন সপ্তাহ পর পর বদলাতে হয়, সেখানে বেকিং সোডা বদলাতে হয় মাত্র তিন মাসে একবার। ফলে এটি আরও সাশ্রয়ী ও দীর্ঘস্থায়ী সমাধান। তবে যারা দুর্গন্ধ দূর করতে টয়লেট পেপার ব্যবহার করতে চান, তাদের জন্য ‘প্যারাদে’-এর পরামর্শ হলো—সবসময় নতুন একটি টয়লেট পেপার রোল ব্যবহার করুন এবং তিন সপ্তাহ পর সেটি ফ্রিজ থেকে সরিয়ে ফেলুন। বিশেষভাবে সতর্ক করে বলা হয়েছে, ‘এ রোলটি কখনোই আবার বাথরুমে ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন না।’
ফ্রিজের ভেতর টয়লেট টিস্যু রাখার উপকারিতা জানলে অবাক হবেন
০৭ জুলাই : কী ঘটেছিল ইতিহাসের এই দিনে
প্রবাদে আছে—‘সময় ও স্রোত’ কারও জন্য অপেক্ষা করে না। সাধারণভাবে বলা যায়, আজ যা অতীত আগামীকালের জন্য তা-ই ইতিহাস। আর এই সময়টাতে ঘটে চলে বিভিন্ন ধরনের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। সব ঘটনা ইতিহাসে স্থান পায় না। ইতিহাস আমাদের পথ দেখায়, ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে আমরা সামনের দিকে এগিয়ে চলি। সে জন্য আমাদের অতীতের উল্লেখযোগ্য ঘটনাবলি জানা দরকার। আজ সোমবার, ৭ জুলাই ২০২৫। একনজরে দেখে নেওয়া যাক ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়। ঘটনা  ১০৩৭ - সেলজুকি রাষ্ট্রের সূচনা। ১৪৯৫ - রাজা দ্বিতীয় ফার্দিনান্দ নেপলসে ফিরে আসেন। ১৫৫০ - প্রথম চকোলেট বাজারে আসে। ১৬০৭ - ‘গড সেভ দ্য কিং’ গানটি প্রথম গীত হয়। ১৭৬৩ - বাংলার নবাব হিসেবে মীরজাফর পুনরায় ক্ষমতা লাভ করেন। ১৮৫৫ - ব্রিটিশবিরোধী সাঁওতাল বিদ্রোহ ব্যাপকতা ও বিস্তার লাভ করে। ১৮৯৬ - বোম্বাইয়ে ভারতের প্রথম সিনেমা প্রদর্শিত হয়। ১৯০৪ - নরওয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। ১৯০৫ - লর্ড কার্জন বঙ্গভঙ্গ ঘোষণা করেন। ১৯২৭ - বিবিসি প্রথম গ্রামোফোন রেকর্ডের অনুষ্ঠান সম্প্রচার করে। ১৯২৯ - ভ্যাটিক্যান সিটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের মর্যাদা লাভ করে। ১৯৩১ - বিশিষ্ট ভূপর্যটক রামনাথ বিশ্বাস সাইকেলে চড়ে বিশ্ব পরিভ্রমণ শুরু করেন। ১৯৩২ - মন্ট্রিলের ক্রিকেট ম্যাচে ডাবল সেঞ্চুরি করেন স্যার ডোন্যাল্ড ব্র্যাডম্যান। ১৯৩৭ - উত্তর চীনে জাপান হামলা চালায়। ১৯৪৮ - বিশেষ আইন বলে স্বাধীন ভারতে প্রথম বহুমুখী নদী উপত্যকা প্রকল্প 'দামোদর ভ্যালি করপোরেশন' (সংক্ষেপে ডিভিসি) স্থাপিত হয়। ১৯৫০ - যুক্তরাষ্ট্রের সভাপতিত্বে কোরীয় বিষয় পরিচালনা কার্যালয় প্রতিষ্ঠা। ১৯৫৭ - চীনের পর্বতারোহীরা নতুন বিশ্বরেকর্ড সৃষ্টি করেন। ২০২৪ - বাংলাদেশে জুলাই অভ্যুত্থানের ঘটনাবহুল দিন। বাংলা ব্লকেডে অচল ঢাকা। সারা দেশে বিক্ষোভ করেন হাজার হাজার শিক্ষার্থী  জন্ম  ১০৫৩ - জাপানের সম্রাট সিরাকাওয়া। ১১১৯ - জাপানের সম্রাট সোতুকু। ১৮০৬ - ইতালিয়ান ইতিহাসবিদ ও মন্ত্রী মাইকেল আমারি। ১৮৮৭ - চিত্রশিল্পী মার্ক শাগাল। ১৮৮৮ - বাঙালি কবি ও সাহিত্যিক নরেন্দ্র দেব।  ১৯০১ - ভিত্তোরিও দে সিকা, ইতালীয় চলচ্চিত্র পরিচালক। ১৯০৫ - প্রবোধকুমার সান্যাল প্রখ্যাত বাঙালি সাহিত্যিক সাংবাদিক ও পরিব্রাজক । ১৯১৪ - অনিল বিশ্বাস, ভারতীয় সুরকার ও সংগীত পরিচালক।  ১৯২০ - দিলীপকুমার বিশ্বাস প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাসের একজন দিকপাল ঐতিহাসিক। ১৯৪৪ - আইভি রহমান, বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ ও সমাজকর্মী। ১৯৪৪ - ইয়ান উইলমুট, ইংরেজ ভ্রূণতত্ত্ব বিজ্ঞানী এবং এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কটিশ সেন্টার ফর রিজেনারেটিভ মেডিসিন বিভাগের সভাপতি। মৃত্যু ১৩০৪ - পোপ একাদশ বেনেডিক্ট। ১৩০৭ - ইংল্যান্ডের রাজা প্রথম এডওয়ার্ড। ১৫৭৩ - ইতালির স্থপতি জাকোমা দা ভিনিওয়ার। ১৭১৮ - চক্রান্তের অভিযোগে পিতা রাশিয়ার পিটার দ্য গ্রেটের নির্দেশে পুত্র আলেঙ্সিকে পিটিয়ে হত্যা। ১৯১০ - বাংলাদেশের ইসলামী চিন্তাবিদ, সমাজ সংস্কারক, সাহিত্যিক মুন্সী মেহেরুল্লাহ। ১৯৩০ - আর্থার কোনান ডয়েল, স্কটিশ সাহিত্যিক, শার্লক হোম্‌সের গল্পসমূহের জন্য বিখ্যাত। (জ.২২/০৫/১৮৫৯) ১৯৩১ - দীনেশ গুপ্ত, ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী বাঙালি বিপ্লবী। (জ.০৬/১২/১৯১১) ১৯৬৫ - ইংল্যান্ডের পেসার বিল হিথচ। ১৯৭২ - তালাল বিন আবদুল্লাহ, জর্ডানের দ্বিতীয় বাদশাহ। (জ. ১৯০৯) ১৯৯০ - ভারতের মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্টের শীর্ষ নেতা লালডেঙ্গা। ১৯৯৮ - মাসুদ আবিওলা, নাইজেরিয়ায় শীর্ষ স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা। ২০০৩ - কেতকী দত্ত বাংলার পেশাদারি মঞ্চের খ্যাতনামা অভিনেত্রী ও গায়িকা।  ২০০৭ - আহসান উল্লাহ, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা।
০৭ জুলাই : কী ঘটেছিল ইতিহাসের এই দিনে
সোমবার ঢাকার যেসব এলাকায় মার্কেট বন্ধ
কেনাকাটা করতে আমরা প্রতিদিন কোথাও না কোথাও গিয়ে থাকি। দেখা গেল, রাজধানীতে আজ আপনি যেখানে কেনাকাটা করতে যাবেন ওই এলাকা বন্ধ, তখনই পড়তে হবে মহাবিড়ম্বনায়। তাই বাইরে বের হওয়ার আগে দেখে নিন আজ সোমবার (৭ জুলাই) রাজধানীর কোন কোন এলাকার মার্কেট ও শপিংমল বন্ধ। যেসব এলাকার দোকানপাট অর্ধদিবস বন্ধ থাকবে আগারগাঁও, তালতলা, শেরেবাংলা নগর, শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া, পল্লবী, মিরপুর-১০, মিরপুর-১১, মিরপুর-১২, মিরপুর-১৩, মিরপুর-১৪, ইব্রাহীমপুর, কচুক্ষেত, কাফরুল, মহাখালী, নিউ ডিওএইচএস, ওল্ড ডিওএইচএস, কাকলী, তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দর এলাকা, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ক্যান্টনমেন্ট, গুলশান-১, ২, বনানী, মহাখালী কমার্শিয়াল এরিয়া, নাখালপাড়া, মহাখালী ইন্টার সিটি বাস টার্মিনাল এরিয়া, রামপুরা, বনশ্রী, খিলগাঁও, গোড়ান, মালিবাগের একাংশ, বাসাবো, ধলপুর, সায়েদাবাদ, মাদারটেক, মুগদা, কমলাপুরের একাংশ, যাত্রাবাড়ীর একাংশ, শনির আখড়া, দনিয়া, রায়েরবাগ ও সানারপাড়। যেসব মার্কেট অর্ধদিবস বন্ধ থাকবে বিসিএস কম্পিউটার সিটি (আইডিবি), পল্লবী সুপার মার্কেট, মিরপুর বেনারসি পল্লি, ইব্রাহীমপুর বাজার, রজনীগন্ধা মার্কেট, ইউএই মৈত্রী কমপ্লেক্স, বনানী সুপার মার্কেট, ডিসিসি মার্কেট গুলশান-১ এবং ২, গুলশান পিংক সিটি, মোল্লা টাওয়ার, আল-আমিন সুপার মার্কেট, রামপুরা সুপার মার্কেট, মালিবাগ সুপার মার্কেট, তালতলা সিটি করপোরেশন মার্কেট, কমলাপুর স্টেডিয়াম মার্কেট, গোরান বাজার, আবেদিন টাওয়ার, ঢাকা শপিং সেন্টার, আয়েশা মোশারফ শপিং কমপ্লেক্স, মিতালী অ্যান্ড ফ্রেন্ড সুপার মার্কেট।
সোমবার ঢাকার যেসব এলাকায় মার্কেট বন্ধ
ব্রাশের আগে পানি পান করবেন কি না? কী বলছেন চিকিৎসকরা 
ব্রাশের আগে পানি পান করবেন কি না? কী বলছেন চিকিৎসকরা 
দীর্ঘ জীবন ও তারুণ্যের রহস্য জানালেন ১০২ বছর বয়সী চিকিৎসক
দীর্ঘ জীবন ও তারুণ্যের রহস্য জানালেন ১০২ বছর বয়সী চিকিৎসক
ভালো ঘুমের জন্য ৬ ব্যায়াম
ভালো ঘুমের জন্য ৬ ব্যায়াম
দুর্বল শরীর? যেসব খাবার বাড়িয়ে তুলবে আপনার শক্তি
দুর্বল শরীর? যেসব খাবার বাড়িয়ে তুলবে আপনার শক্তি